1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
৭ বছর পর মৃত আব্দুস সামাদ জীবিত হলেন - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ, বগা ফেরিঘাটের ইজারা বাতিল ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে কানাডা: মার্কিন বিরোধিতা স্পষ্ট ক্যালিফোর্নিয়ায় এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট প্রাণে বাঁচলেন দলীয় বিশৃঙ্খলায় বিএনপির ‘জিরো টলারেন্স’, একদিনেই বহিষ্কার ২০ সাপের ছোবলে মৃত্যু, প্রতিশোধে কাঁচা চিবিয়ে খেলেন আরেক সাপুড়ে ট্রাম্পের পাল্টা আঘাত: ভারতীয় পণ্যে ২৫% শুল্ক, নিষেধাজ্ঞা ৬ কোম্পানির ওপর জুলাই যোদ্ধা’দের শাহবাগ অবরোধ, দাবি আদায়ে অনড় চাঁদা না দেওয়ায় হামলা, কোটি টাকার মাছ লুট: ‘প্যান্ডামিক ফিশারিজ’ কর্তৃপক্ষের অভিযোগ এই সরকারের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মৌলবাদ- প্রেসক্লাবে হিন্দু মহাজোটের কড়া বার্তা কুড়িগ্রাম-এ সাপের ছোবলে সাপুড়ের মৃত্যু

৭ বছর পর মৃত আব্দুস সামাদ জীবিত হলেন

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৫ নভেম্বর, ২০২১
  • ৪০৯ জন খবরটি পড়েছেন
সংগৃহীত

টানা ৭ বছর মৃত থাকার পর বেঁচে উঠেছেন আব্দুস সামাদ ।

আব্দুস সামাদ নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার লক্ষণহাটি গ্রামের বাসিন্দা এলবাস আলীর ছেলে। । গত ৭ বছর যাবত জাতীয় পরিচয়পত্রে তিনি ছিলেন মৃত ।  

এর ফলে তিনি ভোটাধিকারসহ সব ধরনের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিলেন। চারবার আবেদন করার  পরে অতি সম্প্রতি তিনি মৃত থেকে জীবিত হয়েছেন।  জীবিত  হয়ে অবশেষে শুক্রবার করোনা টিকার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেন সামাদ ।

আব্দুস সামাদের ছেলে ফজলুর রহমান জানান, তার বাবা ১৯৭০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৮ সালে তিনি জাতীয় পরিচয়পত্র পান। সেখানে তার নাগরিক পরিচিতি নম্বর ছিল ৬৯২০৯০৬৬৯১০৯০। ওই সময় থেকে তিনি প্রয়োজনের সব কাজে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করতে পেরেছিলেন। কিন্ত ২০১৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে গেলে নির্বাচন কর্মকর্তা তাকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেননি। কারণ হিসেবে নির্বাচন কার্যালয়ের কাগজপত্রে তিনি মৃত হিসেবে লিপিবদ্ধ রয়েছেন বলে জানানো হয়। 

এরপরই বিষয়টি তিনি জানতে পারেন। পরে বিভিন্ন সময়ে চারবার স্থানীয় নির্বাচন অফিসে আবেদন করেও সমাধান পাননি। এর মধ্যে জাতীয় সংসদ ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও তিনি ভোট দিতে পারেননি। তাছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে পাওয়া বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হয়েছেন। এমনকি করোনার টিকার রেজিস্ট্রেশনও করতে পারছিলেন না। 

অবশেষে মাস দুয়েক আগে তিনি আবারো নতুনভাবে আবেদন করেন। এরপর গত ২৩ অক্টোবর জানতে পারেন তিনি মৃত থেকে কাগজপত্রে জীবিত হয়েছেন। ফলে করোনার রেজিস্ট্রেশন নিয়ে উদ্বিগ্নতা কাটিয়ে তা সম্পন্ন করেছেন। তবে এখনো তিনি টিকা গ্রহণ করতে পারেননি।  

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ বলেন, আগে কে কী করেছেন তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। তবে প্রায় দুই মাস আগে আব্দুস সামাদের ‘মৃত’ সংশোধনের দরখাস্ত দেওয়ার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews