1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
করোনা পরীক্ষার টাকা আত্মসাতঃগোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ওএসডি - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ১১:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্যামনগরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু শ্যামনগর কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকে ৪ বাংলাদেশীকে হস্তান্তর মাদক, অনলাইন জুয়া ও ইভটিজিং প্রতিরোধে শ্যামনগরে বিট পুলিশিং সভা ইরান পার্লামেন্টের অনুমোদন: হরমুজ প্রণালী বন্ধ হতে পারে যেকোনো সময় সাবেক সিইসি কে এম নুরুল হুদা পুলিশ হেফাজতে অভয়নগরে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর লাশ মিলল ডোবায় ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি সংঘাতে, পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ হামলা আপত্তিকর ভিডিও ছড়ানোর ঘটনায় শরীয়তপুরের ডিসি ওএসডি যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ‘আইনবহির্ভূত ও অপরাধমূলক’—ইরানের কড়া প্রতিক্রিয়া ৯ জেলায় ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

করোনা পরীক্ষার টাকা আত্মসাতঃগোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ওএসডি

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১০৪ জন খবরটি পড়েছেন

করোনা পরীক্ষার ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদকে ওএসডি করা হয়েছে। তাকে গোপালগঞ্জ সিভিল সার্জন থেকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে সংযুক্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আলমগীর কবীর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিকে গোপালগঞ্জের নতুন সিভিল সার্জন হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. জিল্লুর রহমান।
ওই প্রজ্ঞাপনে সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালীতে ওএসডির আদেশ দেয়া হয়। এছাড়া তাকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করার নির্দেশনাও দেয়া হয়। অন্যথায় ষষ্ঠ কর্মদিবসে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অব্যাহতি বা স্ট্যান্ড রিলিজ মর্মে গণ্য হবেন।

এর আগে চলতি বছরের ২৭ জুলাই দুপুরে গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ ও খুলনার সাবেক সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে করোনা পরীক্ষার ফির ২ কোটি ৬১ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট খুলনা জেনারেল হাসপাতালে বিদেশগামী যাত্রী ও সাধারণ কোভিড-১৯ রোগীদের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ল্যাবে প্রেরণ করা হতো। তবে ল্যাবে যে পরিমাণ নমুনা পাঠানো হতো তার থেকে রোগীর সংখ্যা কম দেখিয়ে টেস্টের ফির টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট ফি আদায় করা হয়েছিল ৪ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার ১০০ টাকা। তবে সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছিল ১ কোটি ৬৮ লাখ ৪৬ হাজার ৭০০ টাকা। বাকি ২ কোটি ৬১ লাখ ৪৪ হাজার ৪০০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। সূত্র-চ্যানেল নিউজ

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews