1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
ফাঁস হওয়া ফোনালাপে উত্তাল থাইল্যান্ড: প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশে রাকিবুল: ছাত্রদলকে রুখতে পারবে না কেউ ইসলামে বন্ধুর মর্যাদা ও সঠিক বন্ধু নির্বাচনের গুরুত্ব কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজের সাথে কুকুরের ধাক্কা আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনেই বিচার পরিচালিত হবে: তাজুল এনসিপির সমাবেশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিলেন সারজিস মার্চ ফর জাস্টিস অংশ নেয়া  শিক্ষকদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি ত্রয়োদশ নির্বাচনে বিএনপি’র ১০০ আসন চূড়ান্ত, ২০০ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী দেড় হাজার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ খুলছে আজ নির্বাচন সামনে রেখে নতুন ডিসি নিয়োগের প্রস্তুতি পেকুয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান, অস্ত্রসহ যুবক আটক

ফাঁস হওয়া ফোনালাপে উত্তাল থাইল্যান্ড: প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫
  • ৩৫ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রার পদত্যাগের দাবিতে রাজধানী ব্যাংককে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে হাজার হাজার মানুষ। সম্প্রতি কম্বোডিয়ার সাবেক নেতা হুন সেনের সঙ্গে থাই প্রধানমন্ত্রীর একটি ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর থেকেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে দেশজুড়ে।

শনিবার (২৮ জুন) স্থানীয় সময় সকালে ব্যাংককের বিজয় স্মারক চত্বরে দেশটির পতাকা হাতে জড়ো হন হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ মানুষ। তারা প্রধানমন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানান। বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী তার ফোনালাপে থাইল্যান্ডের সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

ফাঁস হওয়া ফোনালাপে পেতংতার্ন শিনাওয়াত্রা কম্বোডিয়ার নেতার উদ্দেশে জানতে চান, “তিনি কী চান?”—এবং এক পর্যায়ে বলেন, থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীর একজন শীর্ষ কমান্ডার সরকারের পক্ষেই নেই। এই বক্তব্য নিয়ে দেশজুড়ে তৈরি হয় ব্যাপক বিতর্ক।

এক বিক্ষোভকারী বলেন, “থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে আগেও অনেক বিরোধ ছিল। প্রধানমন্ত্রী একজন সামরিক কমান্ডারকে অবমাননা করেছেন এবং বিদেশি নেতার কাছে নিজেদের অবস্থান দুর্বল করে তুলেছেন। এটা আমাদের দেশের স্বাধীনতার অবমাননা।”

বিক্ষোভ আহ্বানকারী সংগঠন ‘ইউনাইটেড ফোর্স অব দ্য ল্যান্ড’ জানায়, এই সমাবেশ মূলত শিনাওয়াত্রা পরিবারের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক বিরোধেরই অংশ। সংগঠনটি গত দুই দশক ধরে পেউ থাই পার্টির বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে আসছে।

যদিও বিক্ষোভকারীরা সরকারের পদত্যাগ দাবি করছেন, তারা সেনা হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করছেন। একজন আন্দোলনকারী বলেন, “আমরা চাই না সেনাবাহিনী আবার রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করুক। অতীতেও সেনা অভ্যুত্থান দুর্নীতি দূর করতে পারেনি।”

২০২৩ সালে পেউ থাই পার্টি সরকার গঠনের পর এটিই সবচেয়ে বড় সরকারবিরোধী সমাবেশ বলে মনে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন বর্তমানে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, জোট সরকারের টানাপোড়েন এবং আসন্ন অনাস্থা ভোটের চাপে রয়েছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে অতীতে এমন বিক্ষোভের জেরে সেনা হস্তক্ষেপ বা আদালতের মাধ্যমে ক্ষমতা বদলের নজির রয়েছে। এবারও সেই শঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews