1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
ত্রিপুরায় মুসলিমদের বাড়িঘর, দোকানপাট,মসজিদে হামলা ও অগ্নিসংযোগ - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাদক সেবনকালে ধরা প্রধান শিক্ষক,মোবাইল কোর্টে ১৫ দিনের কারাদণ্ড শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে “কথার কথা নয়, ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন”-প্রধান উপদেষ্টা বুটেক্সে পাটশিল্পের উপর “হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও ফাতেমা আহমেদ ট্রাস্ট লেকচার–২০২৫” অনুষ্ঠিত   দৌলতপুরে বিশ্ব হাতধোয়া দিবস পালিত অভয়নগরে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যান আরোহীর মৃত্যু ঝিনাইদহে গৃহবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা, আগুনে দগ্ধ স্বামীও ওভারটেক করতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ভাঙ্গায় প্রাণ গেল এক যাত্রীর ১৬ অক্টোবর প্রকাশ হবে এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল রাজস্থানে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা: অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

ত্রিপুরায় মুসলিমদের বাড়িঘর, দোকানপাট,মসজিদে হামলা ও অগ্নিসংযোগ

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২১
  • ৪২৭ জন খবরটি পড়েছেন

ভারতের ত্রিপুরায় গত ৭ দিন যাবত বাড়িঘর, দোকানপাট ও মসজিদে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও গনমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।

বিশ্ব হিন্দু পরিষদের হুংকার সমাবেশের দুষ্কৃতীরা মুসলিমদের দোকান ও বাড়িঘরে আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ত্রিপুরার পানি-সাগর এলাকায়।

এর ফলে তীব্র আতঙ্ক ও ভীতির সৃষ্টি হয়েছে সংখ্যালঘু মুসলিমদের মধ্যে।

‘ইন্ডিয়া টুমরো’র প্রতিবেদনে জানা গেছে, এসকল ব্যাপারে পুলিশ নীরবতা পালন করছে। গত ৭ দিনে রাজ্যের পাঁচটি জেলায় ১২টি মসজিদ ভাঙচুর, মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত এবং অনেক মসজিদে ধর্মীয় কিতাবপত্র পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা পানিসাগরের বিজেপি বিধায়ক বিনয় ভূষণ দাস স্বীকার করেছেন বলে ‘ইন্ডিয়া টুমরো’ আরোও জানিয়েছে।

বিজেপি বিধায়ক ‘ইন্ডিয়া টুমরো’কে বলেন, ‘ঘটনাটি জানার সাথে সাথে আমি পুলিশকে বিষয়টি আমলে নিতে বলেছি এবং আমার বিজেপি কর্মীদের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছি।’ তিনি বলেন, যা ঘটছে তা ঠিক নয়, আমি এই ঘটনার নিন্দা জানাচ্ছি, এটা কারও সঙ্গে হওয়া উচিত নয়।

ত্রিপুরার চার থেকে পাঁচটি জেলা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে, যার মধ্যে উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগর টাউন এবং পানিসাগর টাউন, গোমতী জেলার মহারানী কাকরবন উদয়পুর, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার চন্দ্রপুর ও রামনগর, উনকোটি জেলার কৈলাশহর, রাতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ‘ইন্ডিয়া টুমরো’র সাথে ওই ঘটনার কথা বলতে গিয়ে, উত্তর ত্রিপুরার ধর্মনগর বিধানসভার সাবেক বিধায়ক এবং সিপিআইএম নেতা অমিতাভ দত্ত ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে অভিহিত করেছেন এবং সংখ্যালঘুদের উপর হামলার নিন্দা করেছেন।

সিপিআইএম নেতা এবং উত্তর ত্রিপুরার কদমতলা-কুর্তি বিধানসভার বিধায়ক, ইসলামউদ্দিন বলেন, পুলিশ এখনও দাঙ্গাকারীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এ ব্যাপারে ত্রিপুরা পুলিশ বিভাগের সঙ্গে কথা বলে কোনো পুলিশ কর্মকর্তাকে ফোনে পাওয়া যাচ্ছে না এবং বেশিরভাগ নম্বরে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না। গত সাতদিন ধরে ওই ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews