মাদাগাস্কারে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে কমপক্ষে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ভারি বৃষ্টিপাতের প্রভাবে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বহু ভবন ধস ও বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে।
মঙ্গলবার জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা সংস্থা জানায়, ইতোমধ্যে খাদ্য সংকটের সঙ্গে লড়াই করছে দেশটির জনগণ। ঘূর্ণিঝড়ে ফসলি জমি, ফল ও শাকসবজির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তাই এই অঞ্চলে খাদ্য ঘাটতি আরও প্রকট আকার ধারণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় বাতসিরাই ঘণ্টায় ১৬৫ কিলোমিটার বাতাসের বেগ ও প্রবল বৃষ্টি নিয়ে মাদাগাস্কারের পূর্ব উপকূলে আছড়ে পড়ে। এর প্রভাবে দেশটির পূর্ব উপকূলের নোসি ভারিকা শহরের প্রায় ৯৫ শতাংশ ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে।
এক তালিবান কর্মকর্তা জানান, সোমবার আফগানিস্তান থেকে পাকিস্তানে যাওয়ার সময় দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় কুনার প্রদেশে প্রত্যন্ত এক পাহাড়ি গিরিপথে বিশাল হিমবাহ ধসে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটেছে। এনডিটিভি
কুনার প্রদেশের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা নাজিবুল্লাহ হাসান আব্দাল ফরাসি বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেছেন, এখনও উদ্ধারকারী কর্মীরা হিমবাহ ধসের স্থানে তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করছেন। ইতোমধ্যে সেখান থেকে ১৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
গত আগস্টে তালিবান পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে অবৈধ চলাচল বৃদ্ধি পেয়েছে কারণ তালিবান ক্ষমতায় আসার পর মারাত্মক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে আফগানিস্তান। প্রতিদিন শত শত আফগান নাগরিক কাজের সন্ধানে অথবা বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবসায়িক পণ্য কেনার জন্য অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে যান। রয়টার্স