1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
মির্জাগঞ্জে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতা না দিয়ে উল্টো ভাতা আদায় - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশে রাকিবুল: ছাত্রদলকে রুখতে পারবে না কেউ ইসলামে বন্ধুর মর্যাদা ও সঠিক বন্ধু নির্বাচনের গুরুত্ব কক্সবাজার বিমানবন্দরে উড়োজাহাজের সাথে কুকুরের ধাক্কা আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনেই বিচার পরিচালিত হবে: তাজুল এনসিপির সমাবেশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিলেন সারজিস মার্চ ফর জাস্টিস অংশ নেয়া  শিক্ষকদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি ত্রয়োদশ নির্বাচনে বিএনপি’র ১০০ আসন চূড়ান্ত, ২০০ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী দেড় হাজার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ খুলছে আজ নির্বাচন সামনে রেখে নতুন ডিসি নিয়োগের প্রস্তুতি পেকুয়ায় যৌথবাহিনীর অভিযান, অস্ত্রসহ যুবক আটক

মির্জাগঞ্জে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতা না দিয়ে উল্টো ভাতা আদায়

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২
  • ৪০৭ জন খবরটি পড়েছেন

ইলিয়াস হোসাইন।।

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের জন্য তিন মাসের আয়বর্ধক (আইজিএ) প্রশিক্ষণ শেষে ১২ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার কথা থাকলেও না দিয়ে উল্টো প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে জন প্রতি বিভিন্ন ফি বাবদ ৩৫০ টাকা আদায় করার অভিযোগ উঠেছে ।

মহিলা বিষয়ক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের জন্য আয়বর্ধক (আইজিএ) প্রশিক্ষণ প্রকল্পের আওতায় বিনা মূল্যে চলতি বছরের ২ জানুয়ারি থেকে ২ মার্চ পর্যন্ত তিন মাস মেয়াদে ২ ট্রেডে (ফ্যাশন ডিজাইন ও ক্রিস্টাল সোপিচ) প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। মাসে ২০ দিন করে তিন মাসে মোট ৬০ দিন এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। এ জন্য প্রতিটি ব্যাচে ২৫ জন ফ্যাশন ডিজাইন এবং ২৫ জন ক্রিস্টাল সোপিচ বিষয়ে মোট ৫০ জনকে নির্বাচিত করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এসব প্রশিক্ষণার্থী নারীকে দৈনিক যাতায়াত ভাতা হিসেবে ২০০ টাকা করে ১২ হাজার টাকা চেকের মাধ্যমে পরিশোধের কথা বলা আছে নীতিমালায়।

প্রশিক্ষণার্থী কয়েকজন নারীর অভিযোগ, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শিরিন সুলতানা প্রশিক্ষণার্থী ৫০ নারীর কাছ থেকে ভর্তি ফরম বাবদ-৫০ টাকা,ভর্তি ফি বাবদ-১০০টাকা,সার্টিফিকেট বাবদ-১২০টাকা ও নিজ বাসার আয়া বাবদ-৮০ টাকাসহ মোট জন প্রতি ৩৫০ টাকায় আদায় করেন। ২০ দিন আগে গত মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) ভাতার ১২ হাজার টাকার মাস্টাররোলের কাগজে স্বাক্ষর নিলেও আজও ভাতা মেলেনি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিন নারী অভিযোগ করেন, ট্রেনিং শেষে আমরা আপাকে(শিরিন সুলতানা) ফেয়ারুয়েল দিয়ে উপহারও দিয়েছি। অথচ সে গত ২৬ এপ্রিল মুঠোফেনে কলদিয়ে ডেকে বিভিন্ন ফি বাবদ ৩৫০ টাকা রেখে দেয়। ভাতা কবে পাবো জানতে চাইলে অশ্রাব্য ভাষায় গলিগালাজ করে।

অভিযোগের বিষয়ে প্রকল্পের উপজেলার সদস্য সচিব ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শিরিন সুলতানা সাংবাদিকদের বলেন, ভর্তি ফি বাবদ আমার দপ্তরে কেন টাকা নিবে? যে বলছে তাকে সামনে নিয়ে আসেন। আমার দপ্তরে ভর্তি ফি বাবদ কোন টাকা নেওয়া হয় না। আপনার কি মনে হয় ? আমি ভিক্ষুক । আমি কেন টাকা নেব এ রকমের ফালতু কথা বলবেন না। এখানে বোর্ডে ইউএনও থাকে। কোন শালায়ও বলতে পারবেনা আমি টাকা নিছি। আপনি কেমন সাংবাদিক হইছেন ? সামনে আইসেন।

যাতায়াত খরচ এর কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন আপনি ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখেন ওয়েবসাইট সবার জন্য ওপেন আছে। তাদের ভাতা চেকের মাধ্যমে দেওয়া হবে। আপনি পটুয়াখালী জেলার যে কোন উপজেলায় খোঁজ নেন কোন ভাতা দিয়েছে কিনা। এখন পর্যন্ত বাজেট হয়নি।

এ বিষয়ে প্রকল্পের উপজেলার সভাপতি ও ইউএনও তানিয়া ফেরদৌস বলেন, আপনাদের মাধ্যমে এ বিষয়ে জানতে পেরেছি। ঘটনার অভিযোগ থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews