ডেস্ক রিপোর্ট।।
মধ্য প্রাচ্যের সাথে মিল রেখে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঈদুল আযহা পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিরা।
পটুয়াখালীঃ পটুয়াখালীর ২০ গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার মানুষ ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করেছেন। আজ শনিবার সকাল ৯ টায় সদর উপজেলার বদরপুর দরবার শরীফে ঈদ-ঊল-আযহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।নামাজ পরিচালনা করেন মাওলানা শফিকুল ইসলাম গনি। নামাজ শেষে পশু কোরবানী দেয়া হয়।
বদরপুর দরবার শরীফসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় কলাপাড়া. গলাচিপা এবং বাউফল ২০টি গ্রামে অনুরুপ ভাবে ঈদ-ঊল-আযহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় ভাবে এরা চট্টগ্রামের এলাহাবাদ সুফিয়া এবং চানটুপির অনুসারী হিসাবে পরিচিত।
চাঁদপুরঃ জেলার কয়েকটি উপজেলার প্রায় অর্ধশত গ্রামে আজ শনিবার (৯ জুলাই) পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের জামাত হয়েছে সাদ্রা দরবার শরীফ মাঠে, ফরিদগঞ্জের টোরা মুন্সিরহাট বাজার জামে মসজিদে, হাজীগঞ্জের হুরুমচাইল, অলীপুর, বেলচোঁ, জাকনি, বাসারা, কাঁসারা, হোটনী, বেলচোঁ, মুন্সীরহাট, উচ্চঙ্গা, দক্ষিণ বলাখাল, প্রতাপপুর,রামচন্দ্রপুর, মেনাপুর, শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট, মতলবের মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ বেশ কিছু গ্রামে।
এছাড়াও চাঁদপুরের পাশের জেলা নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, শরীয়তপুর, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, দিনাজপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইছহাক খানের অনুসারীরা আজ ঈদ উদযাপন করেছেন।
পটুয়াখালীঃ জেলার কলাপাড়ায় আজ ৭ গ্রামের ১০ হাজার মানুষ উদযাপন করেছেন।
ফরিদপুরঃ জেলার বোয়ালমারী উপজেলার দুটি ইউনিয়নের ১০টি গ্রামের আংশিক মানুষ পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করেছেন।
চট্টগ্রামঃ আজ জেলার ৭০টি গ্রামে শনিবার (৯ জুলাই) পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার মির্জাখীল, এওচিয়া, সোনাকানিয়া, গারাঙ্গিয়া, চরতী, বাজালিয়া, ছদাহা, কেওচিয়া ও গাটিয়াডেঙ্গা, লোহাগাড়ার কলাউজান, বড়হাতিয়া, পুটিবিলা, চরম্বা ও চুনতি, চন্দনাইশের পশ্চিম এলাহাবাদ, কাঞ্চননগর, হারালা, সাতবাড়িয়া, বরকল, দোহাজারী, কেশুয়া, জুনিগোনা, আব্বাসপাড়া, বাথুয়া, বাঁশখালীর জালিয়াপাড়া, ছনুয়া, মক্ষিরচর, চাম্বল, শেখেরখীল, গুনাগড়ি, চুনতি, ডোংরা, তৈলারদ্বীপ ও কালিপুর, পটিয়ার হাইদগাঁও, বাহুলী ও ভেল্লাপাড়া এবং বোয়ালখালী ও ফটিকছড়ি, সন্দ্বীপসহ বিভিন্ন এলাকার ৭০টি গ্রামের অনেক মানুষ ঈদ উদযাপন করছেন। নামাজ শেষে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় তারা পশু কোরবানি করেছেন।