1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কুমিল্লায় জমে উঠেছে চাইয়ের হাট - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি নাগরিক উত্তর ইরাকের গুহায় মিথেন গ্যাসের বিষক্রিয়ায় ১২ তুর্কি সেনার মৃত্যু বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি ২৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন: জুনে ৮.৪৮ শতাংশে নেমেছে ইতিহাস গড়া নারী ফুটবল দলকে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কারের ঘোষণা, তবে আটকে আছে পুরনো বোনাস যুক্তরাষ্ট্রসহ আট দেশে প্রবাসীদের এনআইডি কার্যক্রম শুরু করতে চায় ইসি যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসক সেজে প্রতারণা, যুবক আটক এসএসসি’র রেজাল্ট দেখবেন যেভাবে লালমনিরহাটে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ থেকে পিয়নের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার হাফ প্যান্টের ‘এআই’ ছবি ভাইরাল: সম্মানহানির অভিযোগ ডা. তাসনিম জারার কুড়িগ্রামের রাজারহাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চরম চিকিৎসক সংকট: আড়াই লাখ মানুষের চিকিৎসায় মাত্র ১ জন!

কুমিল্লায় জমে উঠেছে চাইয়ের হাট

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর, ২০২২
  • ২৬৪ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি- সংগৃহীত

জেলায় জমে উঠেছে মাছ ধরার ফাঁদ চাইয়ের হাট। খাল-বিল ও নদী প্রধান এই জেলার অন্তত ২৫টি হাট-বাজরে বিক্রি হচ্ছে মাছ ধরার ফাঁদ চাই। 

জেলার চান্দিনা, তিতাস, মুরাদনগর, মেঘনা উপজেলার হাটসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বসেছে চাইয়ের হাট। সপ্তাহে দুইদিন করে হাট বসে। বর্ষায় পানি নামার সঙ্গে-সঙ্গে নিম্নাঞ্চলে পানির মধ্যে এই যন্ত্রটি রেখে দেয়া হয়। চলাচলের সময় ছোট-ছোট মাছগুলো বাঁশের তৈরি এই ফাঁদের ভিতরে আটকা পড়ে। এটি গ্রামাঞ্চলের মাছ ধরার খুব জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এই সময়ে জেলার সব জায়গায় মাছও পাওয়া যাচ্ছে মাছ। 

কুমিল্লার মাধাইয়া ও দোল্লাই নবাবপুর হাটে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি চাই আকার ভেদে ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। দোল্লাই নবাবপুর বাজারের চাই ব্যবসায়ী আনু মিয়া বাসসকে বলেন, এই  মৌসুমে প্রতি হাটে ৬০-৭০ টি চাই বিক্রি করি। বহু দূর-দূরান্ত এলাকা থেকে আমার কাছে এসে চাই কিনে নিয়ে যায়। বর্ষার শেষ দিকে এসে আমাদের এলাকায় চাই বিক্রি বেড়ে যায়। কারন এই সময়ে ছোট ছোট মাছগুলো পানি কমার সঙ্গে-সঙ্গে  নিন্মঞ্চলে থেকে পানি নামতে শুরু করলে ওই সময় চাই গুলো জমির আইলে বিশেষ কাদায় পুঁতে রাখলে চাইয়ে মাছগুলো আটকিয়ে পড়ে। 

মহিচাইল গ্রাম থেকে চাই কিনতে মাধাইয়া হাটে আসা কামরুল হাসান বাসসকে বলেন, এই মৌসুমে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ কেজি মাছ ধরতাম, তা বিক্রি করতাম ৩ থেকে ৪ শত টাকা। আমি প্রতি মৌসুমে পানি কমার সময় ৫ থেকে ৬ চাই কিনে নিয়ে যাই। এগুলো দিয়ে যে মাছ পাওয়া যায়, তা নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাকি মাছ স্থানীয় হাট বাজারে বিক্রি করি। দেশীয় পদ্ধতিতে এই সময়ে মাছ ধরায় মেতে উঠে ছোট-বড় সব বয়সের মানুষ। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে ছোট মাছ ধরার ধুম পড়ে। বাসস

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews