1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
২১ বছর ধরে কলাগাছই শহীদ মিনার, ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় স্কুল - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ০১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গাজায় ফের রক্তপাত: ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৮৩, শিশুরা মরছে অনাহারে ফেব্রুয়ারি ২০২৬–এ নির্বাচন: ড. ইউনূস জানালেন সময়সীমা ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ-দাদার? দুর্গাপুরে চার শহীদের স্মরণে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত উখিয়ায় সৈকতে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার দুপুরের মধ্যে ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত বেগমগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাস ওয়াপদা খালে পড়ে ৭ জন নিহত আজকের নামাজের সময় ও সূর্যাস্ত-সূর্যোদয়ের সময় জেনে নিন ব্যারিস্টার কায়সার কামালের সহযোগিতায় চতুর্থ ধাপে বিনামূল্যে ৪৬ জন পেলেন চোখের চিকিৎসা শুধু সরকার পতন নয়, ব্যবস্থারও বদল চাই -জুলাই ঘোষণায় ড. ইউনূস

২১ বছর ধরে কলাগাছই শহীদ মিনার, ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় স্কুল

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬২ জন খবরটি পড়েছেন

নেত্রকোনা প্রতিনিধি। ভাষা আন্দোলনের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হাওরাঞ্চলের একটি স্কুলে শিক্ষকরা প্রতি বছর কলাগাছ ও বাঁশ দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করেন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এভাবেই উদযাপন করেন তারা।

বাগজান কুঠুরিকোনা মডেল হাই স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের স্কুলে কোনো শহীদ মিনার নেই। তাই বাধ্য হয়েই তারা কলাগাছ ও বাঁশ দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করেন।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. লুৎফুর রহমান বলেন, “২১ বছর ধরে আমরা কলা গাছ, বাঁশ দিয়েই শহীদ মিনার বানিয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাই। কে শুনবে কার কথা?”

বিদ্যালয়টি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০১৪ সালে এমপিওভুক্ত হয়। এখানে বর্তমানে ৩৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। শহীদ মিনার না থাকায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে।

বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন, “টাকার অভাবে আমরা স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করতে পারিনি। বিষয়টি নিয়ে কয়েকবার আবেদন করা হয়েছে, কিন্তু কোনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।”

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারী জানান, যেসব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই, তাদের প্রধান শিক্ষকদের ইউএনও বরাবর আবেদন করতে বলা হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার অহনা জিন্নাত বলেন, “আমরা বিদ্যালয়গুলোর তালিকা চেয়েছি। এ বছরই স্কুলগুলোতে শহীদ মিনার তৈরি করে দেওয়া হবে।”

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews