ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরিবিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি জানিয়েছে, কম্পনের গভীরতা ছিল মাত্র ৪৭ কিলোমিটার, যা ভূ-পৃষ্ঠের তুলনায় তুলনামূলকভাবে অগভীর। এ কারণে এর প্রভাব বিস্তৃত এলাকাজুড়ে বেশি জোরালোভাবে অনুভূত হয়। তবে এই ভূকম্পনে এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
এর মাত্র একদিন আগেই, সোমবার (২৬ মে) দিনগত রাত ৩টা ২ মিনিটে আরও একটি ভূকম্পন অনুভূত হয়। সিলেট থেকে ২৬৫ কিলোমিটার দূরে, মিয়ানমারের চিন হাখা অঞ্চলে ছিল এর উৎপত্তিস্থল, যার মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৪।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল বিকেল ৫টার দিকে ঢাকা ও সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আরেকটি মৃদু ভূকম্পন অনুভূত হয়েছিল। সেসময়ও হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় হালকা ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে। তবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার (২৭ মে) দিনগত মধ্যরাত ২টা ২৪ মিনিটে এই কম্পন অনুভূত হয়।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট থেকে ২১৭ কিলোমিটার দূরে ভারতের মনিপুর রাজ্যের মোইরাং শহরের কাছাকাছি। ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ২।
ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরিবিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ৪৭ কিলোমিটার (২৯ মাইল) অগভীরে। যার ফলে কম্পন বিস্তৃত এলাকাজুড়ে জোরালোভাবে অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল অগভীর হওয়ায় একই মাত্রার গভীর ভূমিকম্পের চেয়ে ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি এর প্রভাব বেশি ছিলো।
এর আগে সোমবার দিনগত রাত ৩টা ২মিনিটে ৩ দশমিক ৪ মাত্রার একটি ভূকম্পন অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট থেকে ২৬৫ কিলোমিটার দূরে মিয়ানমারের চিন হাখা অঞ্চলে।
গত ১১ এপ্রিল বিকেলও ৫টার দিকে ঢাকা ও সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।