1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
হাসনাত এনসিপি ও সেনাবাহিনী  - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চবিতে সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের সিদ্ধান্ত কী? ম্যানেজার নিয়োগ দেবে ওয়ালটন এক ম্যাচ হাতে রেখেই টাইগারদের সিরিজ জয় কুষ্টিয়া সীমান্তে ৮ কোটি টাকার অবৈধ জাল জব্দ ক্ষমতায় গেলে শক্তিশালী রাষ্ট্র গড়বে বিএনপি,দুর্গাপুরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনায় নেতারা জীবিকার তাগিদে ডাকাত আতঙ্ক উপেক্ষা করে সুন্দরবনে জেলেদের প্রবেশ শ্যামনগরে বেড়িবাঁধের অবৈধ নাইন্টি পাইপ অপসারণ করায় পাউবো কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি পাকিস্তানে সেনা হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে পাঁচ সেনা নিহত ৩৮ লাখ টাকার বিনিময়ে নথি হস্তান্তর, চাকরি হারালেন কর কমিশনার মিতু একই প্রতিষ্ঠানে টানা দু’বারের বেশি সভাপতি হতে পারবেন না কেউ

হাসনাত এনসিপি ও সেনাবাহিনী 

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫
  • ১৮৩ জন খবরটি পড়েছেন

মোঃ মাসুম বিল্লাহ ।।

হাসনাতের কথা স্পষ্ট কিন্তু সার্জিস একটা ধোয়াশার সৃষ্টি করেছে। যেটা এনসিপির মৃত্যুর সমান। হাসনাত যে বক্তব্য করেছে সেটা যেমন দলীয় ফোরামের সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা তেমনি সার্জিসের বক্তব্য। আব্দুল হান্নান মাসুদ সঠিক বলেছে। তাদের দলের মৃত্যু হলো এই তিন জনের বক্তব্যে এবং এই দলের আরো কিছু সদস্যের মিডিয়া বক্তব্যে। এখন নাহিদকে সঠিক দিক উন্মোচন করতে হবে। সেনাপ্রধান যা বুঝাতে চেয়েছে সেটা হাসনাত সঠিক বুঝেছে হয়তো বলার ভঙ্গিতে কিছু পদ্ধতিগত ত্রুটি আছে। তবে সার্জিসের বক্তব্য কৌশলগত কারণে। এতো কৌশল তরুণ নেতা ও দলের ইমেজ সংকটে ফেলেছে। নিজেদের সমন্বয়হীনতা দলের বড় ক্ষতি ডেকে এনেছে। এবার আসা যাক সেনাবাহিনী ও জনগণ মুখোমুখি কি-না? তারা বাংলাদেশের অভ্যুদয় থেকে মুখোমুখি। এক্ষেত্রে পাকিস্তানের যোগ্য উত্তরসূরী। গত ১৬ বছর এই সেনাবাহিনীর মদদে রাষ্ট্রের সকল অপকর্ম হয়েছে। তাদের দায় যারা অস্বীকার করেন তারা এখন কেন তাদের ভূমিকা রাখার মতো স্ববিরোধিতা করেন?

বাংলাদেশর ইতিহাসে আর্মি কোন ধুয়া তুলসীপাতা না। বরং দলীয় লেজুড়বৃত্তি থেকে তারা কখন মুক্ত ছিল না। অভ্যুত্থান সময়ে আর্মি জনগণের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু তাদের সৈনিক ও জুনিয়র লেভেলের অফিসারদের বিবেকের দংশন সিনিয়রদের প্রতি অবিচল থাকতে দেয়নি। ফলে আন্দোলন দমনের চাকা ঘুরে যায়। সেদিন এই জুনিয়র লেভেলের অফিসার ও সৈনিক ছাড়া বড় কোন ডিসিশন মেকার অফিসার জনগনের ভাষায় কথা বলেনি। আর তাদের মধ্যে সেনাপ্রধান সবার অগ্রে। বাধ্য হয়ে তাকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। ভারতের সাথে যোগাযোগ রেখে তিনি দেশের কোন স্বার্থ রক্ষা করছেন তা সকল জনগণ বোঝে। তবে মাথামোটা জনগণ, স্বার্থপর রাজনৈতিক নেতা ও হিপোক্রেট মিডিয়া এটাকে আর্মি আর জনগণকে মুখোমুখি প্রচার করে নিজের স্বার্থ হাসিল করছে। সেনাপ্রধান পুরো আর্মি নয়, তার বিরোধিতা থাকতেই পারে। এরকম অনেক সেনাপ্রধান আসবে যাবে কিন্তু আর্মি থাকবে। তাই যুদ্ধটা আর্মির বিরুদ্ধে না বরং আর্মি চিপের খায়েশ বাস্তবায়নের বিরুদ্ধে। আর্মি বাংলাদেশ কিন্তু সেনাপ্রধান বাংলাদেশ না। তাই দেশের স্বার্থে সেনাপ্রধানের বিরোধিতা গ্রহণযোগ্য। কোন একজনের জন্য দেশের এমন একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিতর্ক কাম্য নয়।

সর্বশেষ হাসনাতের কথা সঠিক এই জন্য যে, তার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এমন কথা প্রচার কোন সরকার প্রধানও করেনি কখন। আর হাসনাতের বক্তব্যে তার কোন স্বার্থ হাসিলের সম্ভাবনাতো নেই বরং নিজেকে বিতর্কের মধ্যে ফেলা, জীবনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলা ছাড়া স্ট্যান্ডবাজীর কোন একচুল সম্ভাবনা নেই। এমনকি এখন যদি সে তার স্ববিরোধী বক্তব্যও দেয় তবে তা হবে সম্পূর্ণ নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বাধ্য হয়ে। স্বার্থান্ধ মানুষ যেখানে নিজের স্বার্থে লিপ্ত সেখানে এই ছোট ছেলেটি কত অবিচল। তার দৃঢ়তা এবং অন্যদের সমালোচনা প্রমাণ করে হাসনাত সঠিক। হাসনাত আসল নেতা তার মনসিকতা ও কর্মের মধ্যে কোন বিরোধ নেই। এমন একজন হাসনাতকে হারানো মানে দেশে অন্ধকারে রাজত্ব বাস্তবায়নের পথ সুগম করা।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews