ডেস্ক নিউজ।
নিউ ইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একজন মুসলিম প্রার্থী—জোহরান মামদানি—মেয়র পদে লড়ছেন। ডেমোক্র্যাট দলের প্রাইমারি নির্বাচনে তিনি সাবেক গভর্নর এন্ড্রু ক্যুওমুকে হারিয়ে এই ঐতিহাসিক মাইলফলক গড়েছেন।
২৪ জুন রাতে ঘোষিত প্রাথমিক ফলাফলে মামদানি পেয়েছেন ৪ লাখ ২৮ হাজারের বেশি ভোট, যেখানে ক্যুওমো পেয়েছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ভোট। ভোট গণনার ৯১ শতাংশ শেষ হওয়া পর্যন্ত এই ব্যবধান স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
নিউ ইয়র্ক সিটিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি রীতি চালু আছে—ডেমোক্র্যাট প্রাইমারিতে যিনি জয়ী হন, সাধারণত তারাই পরবর্তীতে সিটি হলের চেয়ারে বসেন। যদিও এবার মামদানির সামনে রয়েছে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকদের মতে, আসল প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন বর্তমান মেয়র এরিক এডামস।
“A City We Can Afford”—এই স্লোগানে মাঠ কাঁপানো মামদানি তার প্রচারণায় নিউ ইয়র্কের ভাড়া নিয়ন্ত্রণ, ফ্রি বাস সার্ভিস, ও নগর মালিকানাধীন সাশ্রয়ী মুদি দোকান প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তরুণ ভোটার ও অভিবাসী বিশেষ করে বাংলাদেশি ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা গেছে।
যদিও শুরুতে জরিপে এগিয়ে ছিলেন ক্যুওমো, শেষ পর্যায়ে এসে মামদানি চমক দেখিয়ে ভোটের ব্যবধান ঘুচিয়ে দেন। কংগ্রেস সদস্যদের সমর্থনের পাশাপাশি রাস্তায় প্রচারণায় নেমেছিল সাধারণ মানুষ। পরাজয় মেনে নিয়ে ক্যুওমো এক আবেগঘন ভাষণে মামদানিকে অভিনন্দন জানান।
জোহরান মামদানি মূলত কুইন্স থেকে নির্বাচিত নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য। তার বাবা, মাহমুদ মামদানি, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক; মা বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মীরা নায়ার।
ইসরায়েল বিরোধী অবস্থান এবং মুসলিম ও ফিলিস্তিনিদের পক্ষে তার সোচ্চার অবস্থান আগেই তাকে আলোচনায় এনেছে। আগামী ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচন, যেখানে তার জয় নতুন ইতিহাস রচনার সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
নিউ ইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একজন মুসলিম প্রার্থী—জোহরান মামদানি—মেয়র পদে লড়ছেন। ডেমোক্র্যাট দলের প্রাইমারি নির্বাচনে তিনি সাবেক গভর্নর এন্ড্রু ক্যুওমুকে হারিয়ে এই ঐতিহাসিক মাইলফলক গড়েছেন।
২৪ জুন রাতে ঘোষিত প্রাথমিক ফলাফলে মামদানি পেয়েছেন ৪ লাখ ২৮ হাজারের বেশি ভোট, যেখানে ক্যুওমো পেয়েছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ভোট। ভোট গণনার ৯১ শতাংশ শেষ হওয়া পর্যন্ত এই ব্যবধান স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
নিউ ইয়র্ক সিটিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি রীতি চালু আছে—ডেমোক্র্যাট প্রাইমারিতে যিনি জয়ী হন, সাধারণত তারাই পরবর্তীতে সিটি হলের চেয়ারে বসেন। যদিও এবার মামদানির সামনে রয়েছে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্লেষকদের মতে, আসল প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন বর্তমান মেয়র এরিক এডামস।
“A City We Can Afford”—এই স্লোগানে মাঠ কাঁপানো মামদানি তার প্রচারণায় নিউ ইয়র্কের ভাড়া নিয়ন্ত্রণ, ফ্রি বাস সার্ভিস, ও নগর মালিকানাধীন সাশ্রয়ী মুদি দোকান প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তরুণ ভোটার ও অভিবাসী বিশেষ করে বাংলাদেশি ও মুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা গেছে।
যদিও শুরুতে জরিপে এগিয়ে ছিলেন ক্যুওমো, শেষ পর্যায়ে এসে মামদানি চমক দেখিয়ে ভোটের ব্যবধান ঘুচিয়ে দেন। কংগ্রেস সদস্যদের সমর্থনের পাশাপাশি রাস্তায় প্রচারণায় নেমেছিল সাধারণ মানুষ। পরাজয় মেনে নিয়ে ক্যুওমো এক আবেগঘন ভাষণে মামদানিকে অভিনন্দন জানান।
জোহরান মামদানি মূলত কুইন্স থেকে নির্বাচিত নিউ ইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির সদস্য। তার বাবা, মাহমুদ মামদানি, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক; মা বিখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মীরা নায়ার।
ইসরায়েল বিরোধী অবস্থান এবং মুসলিম ও ফিলিস্তিনিদের পক্ষে তার সোচ্চার অবস্থান আগেই তাকে আলোচনায় এনেছে। আগামী ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে নিউ ইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচন, যেখানে তার জয় নতুন ইতিহাস রচনার সম্ভাবনা তৈরি করেছে।