1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের আগে ওই নারীর সাথে কী ঘটেছিল? - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মদনে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ পুলিশের জালে ধরা পাঁচ মাদক কারবারি মিরসরাইয়ে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ নুরুল হক নূরের সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নীলফামারীতে ভারতীয় ট্যাবলেটসহ মা-ছেলে গ্রেফতার মৌচাকে মসজিদে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ৫ বছর পর সাংবাদিক নির্যাতনের মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন কারাগারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরভাতা ৬ মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ শ্যামনগরে খোলপেটুয়া নদীর দেবে যাওয়া চরে জিও বস্তা ডাম্পিং সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মৎস্য শিকারের সময় আট জেলে আটক ফের স্বর্ণের দাম বেড়ে ভরি ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা

সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডের আগে ওই নারীর সাথে কী ঘটেছিল?

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৯ আগস্ট, ২০২৫
  • ৪৯ জন খবরটি পড়েছেন

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ড. নাজমুল করিম খান শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের হত্যাকাণ্ডের পেছনের একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, তুহিনকে হত্যা করার কিছু আগে পারুল আক্তার ওরফে গোলাপী নামের এক নারী ব্যবহার করে হ্যানিট্র্যাপের ফাঁদ পেতেছিল সন্ত্রাসীরা।

পুলিশ কমিশনার বলেন, বাদশা নামে এক ব্যক্তি একটি ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে ২৫ হাজার টাকা তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় পারুল আক্তার তাকে বিরক্ত করতে থাকে। উত্তেজনার এক পর্যায়ে বাদশা তাকে ঘুসি মারে। এরপর গোলাপীর সহযোগীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাদশাকে কোপ দেয়। আহত বাদশা দৌড়ে পালাতে গিয়ে একদল সন্ত্রাসী তাকে ধাওয়া দেয়। আর এই সময় ঘটনাটি মোবাইলে ধারণ করছিলেন সাংবাদিক তুহিন।তুহিন সন্ত্রাসীদের চাপ সত্ত্বেও ভিডিও ডিলিট করতে অস্বীকার করলে সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। তুহিন দৌড়ে একটি মুদি দোকানে আশ্রয় নিলেও সন্ত্রাসীরা তাকে পেয়ে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করে।

এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে ছয়জনকে গাজীপুর পুলিশ এবং একজনকে র‍্যাব-১ গ্রেফতার করেছে। পুলিশ কমিশনার স্বীকার করেন, এই ঘটনার তদন্তে কিছুটা ব্যর্থতা রয়েছে।

তিনি আরও জানান, ভিডিও ক্লিপের মাধ্যমে আটজনকে শনাক্ত করা হয়েছে, যাদের মধ্যে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি এক আসামিকে গ্রেফতার করতে অভিযান চলছে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃত সন্ত্রাসী কেটু মিজানের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা রয়েছে।

ড. নাজমুল করিম খান উল্লেখ করেন, গাজীপুর মহানগরীতে প্রয়োজনের তুলনায় পুলিশের জনবল কম রয়েছে। এই সীমিত জনবল দিয়ে বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। তিনি সবার কাছে পুলিশের সহযোগিতার আবেদন জানান।

প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান, উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদ হোসেন ভূঁইয়া, মো. রবিউল হাসান, এস এম আশরাফুল আলম ও এস এম শফিকুল ইসলাম।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews