1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার রায় ১৮ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার রায় ১৮ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২
  • ২৩৪ জন খবরটি পড়েছেন

একুশে আগস্ট হামলার ১৪ বছর পর হয় বিচারিক আদালতের রায়। এরপর কেটেছে আরও ৪ বছর। ১৮ বছরেও হয়নি চূড়ান্ত নিষ্পত্তি। দণ্ডপ্রাপ্ত ১৫ আসামি এখনো পলাতক। এমন অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল জানালেন, হাইকোর্টে আপিল শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেছেন তারা। আইনমন্ত্রী বলছেন, পলাতক আসামিদের কোনো ছাড় নয়, দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে।
মুহুর্মুহু গ্রেনেড বিস্ফোরণ, আহতদের আর্তনাদ, রক্তাক্ত নেতাকর্মীদের ছুটোছুটি, মৃত্যুপুরী বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিলে অংশ নেয়া হাজারো আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী সেদিন নিজেরাই ভয়ংকর এক সন্ত্রাসের শিকার হন। গুরুতর আহত হয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচেন দলের সভানেত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

পরদিন থানায় মামলা হলেও বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের নির্দেশে তদন্তের নামে চলে তামাশা।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। ২০০৮ সালের জুনে জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নান, বিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাইবিএনপি সরকারের উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাই তাজউদ্দিনসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি। ২০১১ সালের ৩ জুলাই সম্পূরক অভিযোগপত্রে তারেক রহমান, জামায়াত নেতাসহ আরও ৩০ জনকে আসামি করা হয়। শুরু হয় বিচার।

হামলার ১৪ বছর এক মাস ২০ দিন পর ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় হত্যা ও বিস্ফোরক দুই মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে করা এই বর্বোরচিত হামলায় প্রত্যক্ষ মদদ ছিলো তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী, শীর্ষস্থানীয় নেতা, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান ও পুলিশপ্রধানের।
রায়ে ৪৯ আসামির মধ্যে বাবর, পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারক। তারেক রহমান, খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ জনকে দেয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ১১ পুলিশ ও সেনা কর্মকর্তা পান বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড। এদের মধ্যে তারেক রহমানসহ ১৫ আসামি এখনো পলাতক ।

রায় ঘোষণার ৪ বছর পার হতে চললেও হাইকোর্টে শুরু হয়নি আপিল শুনানি। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তার।

অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন জানালেন, হাইকোর্টে আপিল শুনানির জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করেছেন তারা। দ্রুতই এই মামলার নিস্পত্তি হবে বলে  তিনি আশা করেন। সময় নিউজ

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews