1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
আকিজ জুট মিলে প্রায় ৬৩০০ শ্রমিক ছাঁটাই; “সি” শিফট বন্ধ ঘোষণা - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০১:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
১০ লাখ টাকায় মিসাইল ড্রোন! তরুণ উদ্ভাবকের দাবি আলোচনায় শ্যামনগরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু শ্যামনগর কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকে ৪ বাংলাদেশীকে হস্তান্তর মাদক, অনলাইন জুয়া ও ইভটিজিং প্রতিরোধে শ্যামনগরে বিট পুলিশিং সভা ইরান পার্লামেন্টের অনুমোদন: হরমুজ প্রণালী বন্ধ হতে পারে যেকোনো সময় সাবেক সিইসি কে এম নুরুল হুদা পুলিশ হেফাজতে অভয়নগরে নিখোঁজের একদিন পর শিশুর লাশ মিলল ডোবায় ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি সংঘাতে, পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ হামলা আপত্তিকর ভিডিও ছড়ানোর ঘটনায় শরীয়তপুরের ডিসি ওএসডি যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ‘আইনবহির্ভূত ও অপরাধমূলক’—ইরানের কড়া প্রতিক্রিয়া

আকিজ জুট মিলে প্রায় ৬৩০০ শ্রমিক ছাঁটাই; “সি” শিফট বন্ধ ঘোষণা

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ২৪৯ জন খবরটি পড়েছেন

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি।
যশোরের অভয়নগরে আকিজ জুট মিলের প্রায় ৬৩০০ বদলি শ্রমিককে ছাঁটাই করার খবর পাওয়া গেছে। তবে ছাঁটাইকৃত শ্রমিকের সংখ্যা আরো বেশি বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। মিলের স্থায়ী শ্রমিক দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে কারখানার “এ ও বি” শিফট।

ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে “সি” শিফটের কার্যক্রম। তাছাড়া মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) থেকে মিলের শ্রমিকদের আনা-নেওয়ার জন্য ২৩টি বাস সার্ভিস বন্ধ করে দিয়েছে মিল কর্তৃপক্ষ। মিল কর্তৃপক্ষের দাবি বৈদেশিক অর্ডার না থাকায় এবং দেশের বাজারে পাটের দাম বাড়ার কারণে কারখানা সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলে কর্মীদের কাজে আসতে নিষেধ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। কাজ হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন মিল শ্রমিকরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যশোরের অভয়নগর উপজেলায় আকিজ জুট মিলস লিমিটেড দেশে বেসরকারি খাতে পরিচালিত বৃহৎ একটি পাটের মিল। এ জুট মিলে তিন শিফটে যশোর, খুলনা ও নড়াইল জেলার বিভিন্ন উপজেলার প্রায় নয় হাজার শ্রমিক নিয়মিত কাজ করেন। প্রতিদিন তাদের ২৩টি বাসে কারখানায় আনা-নেওয়া করা হয়। মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) থেকে আকস্মিকভাবে বাস সার্ভিস বন্ধ করে দিয়েছে মিল কর্তৃপক্ষ।

এদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মারফত জানা গেছে, স্থায়ী ২০০০ শ্রমিক বাদে অন্য সবাইকে কাজে আসতে নিষেধ করা হয়েছে। এদিকে কাজ হারিয়ে মিল শ্রমিকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কীভাবে তাদের সংসার চলবে ভেবে পারছেন না তারা। চাকরি হারিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন উপজেলার পায়রা ইউনিয়নের কুলসুম বেগম। তিনি বলেন, আকিজ জুট মিলে কাজ করে আমার সংসার চলে। কাল থেকে কীভাবে সংসার চালাবো ভেবে পাচ্ছিনা।

এ বিষয়ে মিলের সিবিএ সভাপতি আবদুস সালাম বলেন, পাটের ম‚ল্যবৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে গুণগত পাট পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে উৎপাদন সীমিত করেছে কর্তৃপক্ষ। বদলি শ্রমিকদের কাজে আসতে নিষেধ করা হয়েছে। স্থায়ী কর্মী দিয়ে মিলের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তা ছাড়া বৈদেশিক অর্ডারও কমে গেছে বলে তিনি জানান।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews