1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
৭লাখ টাকা দেনমোহরে দাদি-নাতির বিয়ে - Bdtelegraph24 | বাংলা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আলমডাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা বৈষম্যমুক্ত দেশ ও জাতি গড়তে মুক্তিযোদ্ধাদের এগিয়ে আসার আহ্বান ড. মনিরুজ্জামান মণির সাদপন্থী খুনি সন্ত্রাসী কর্তৃক তাবলীগের সাথীদের হত্যার প্রতিবাদে শ্যামনগরে মানববন্ধন সামাজিক ও মানবিক কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সেচ্ছাসেবীদের সংবর্ধনা  নওয়াপাড়া-পদ্মাসেতু দিয়ে ঢাকা রুটে ৪টি ট্রেন চালুর দাবি অভয়নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি কৃষকরাই দেশের মূল চালিকা শক্তি- টিএস আইয়ুব রাজনৈতিক দলগুলোর বোধদয় কবে হবে ? ফরিদপুরে নির্যাতিত কিশোরকে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা,আটক ২ বাঘারপাড়ায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিপুল সহ ৩০৮ আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীর নামে মামলা,আটক ৫

৭লাখ টাকা দেনমোহরে দাদি-নাতির বিয়ে

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১ জুন, ২০২৩
  • ৩৪৭ শেয়ার হয়েছে

ভোলায় ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে দাদিকে বিয়ে করেছেন মো. মিরাজ (২৩) নামে এক যুবক। ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটে।

বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে তাদের এক নজর দেখতে বুধবার (৩১ মে) থেকে শাহে আলম ব্যাপারী বাড়িতে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মিরাজের দাদা শাহে আলম ব্যাপারী তিনটি বিয়ে করেন। সামসুন্নাহার বেগম (৪২) দাদার তৃতীয় স্ত্রী। মিরাজ দাদার প্রথম স্ত্রীর নাতি। প্রতিটি স্ত্রীকেই শাহে আলম আলাদা করে বাড়িঘর ও জমি করে দিয়েছেন। দেড় বছর আগে শাহে আলম মারা যান। এরপর তিন সন্তানের জননী সামসুন্নাহার একা হয়ে পড়েন। তাকে দেখাশোনার দায়িত্ব নেন মিরাজ।

প্রায় সময় দাদির সামসুন্নহারের বাড়ি যাতায়াত করতে থাকেন তিনি। এতে স্থানীয়রা তাদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করতে থাকেন। এ কারণে মিরাজ ও সামসুন্নাহার ২১ মে ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। সেদিনই তারা কাজির মাধ্যমে ফের বিয়ে করেন।
এ বিষয়ে মিরাজ বলেন, কে কী বললো সেটা দেখার বিষয় নয়। আমি কোনো পাপ করিনি, বিয়ে করেছি। বর্তমানে আমাদের সংসার সুখের।

সামসুন্নাহার বেগমও বলেন, মিরাজ ও আমি দুজনেই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ভোলায় গিয়ে বিয়ে করেছি। তবে মিরাজের বাবা-মা আমাদের বিয়ে নিয়ে একটু অসন্তুষ্ট। কিন্তু ঝামেলা নেই। বিয়ের পর মিরাজ আমার বাড়িতেই আছে। আমাদের সংসার ভালোই চলছে। এছাড়া মিরাজ মাছ ধরে। এতেই চলে যাবে।

এ বিষয়ে শশীভূষণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান পাটওয়ারী জাগো নিউজকে বলেন, বিষয়টি শুনেছি। জোর করে কেউ কাউকে বিয়ে করেনি বলে আমরা প্রাথমিকভাবে জেনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2022
Theme Customized By BreakingNews