1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
১৫ দিনের মাথায় চাঞ্চল্যকর দাদি-নাতির বিয়ে বিচ্ছেদ - Bdtelegraph24 | বাংলা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আলমডাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা বৈষম্যমুক্ত দেশ ও জাতি গড়তে মুক্তিযোদ্ধাদের এগিয়ে আসার আহ্বান ড. মনিরুজ্জামান মণির সাদপন্থী খুনি সন্ত্রাসী কর্তৃক তাবলীগের সাথীদের হত্যার প্রতিবাদে শ্যামনগরে মানববন্ধন সামাজিক ও মানবিক কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সেচ্ছাসেবীদের সংবর্ধনা  নওয়াপাড়া-পদ্মাসেতু দিয়ে ঢাকা রুটে ৪টি ট্রেন চালুর দাবি অভয়নগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি কৃষকরাই দেশের মূল চালিকা শক্তি- টিএস আইয়ুব রাজনৈতিক দলগুলোর বোধদয় কবে হবে ? ফরিদপুরে নির্যাতিত কিশোরকে জ্যান্ত কবর দেওয়ার চেষ্টা,আটক ২ বাঘারপাড়ায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিপুল সহ ৩০৮ আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীর নামে মামলা,আটক ৫

১৫ দিনের মাথায় চাঞ্চল্যকর দাদি-নাতির বিয়ে বিচ্ছেদ

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৭ জুন, ২০২৩
  • ৩০৫ শেয়ার হয়েছে

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় চাঞ্চল্যকর দাদিকে নাতির বিয়ের ১৫ দিনের মাথায় ভেঙেছে তাদের সংসার। বিচ্ছেদের পর থেকে দাদি সামসুন্নাহার ঘর তালাবদ্ধ করে রেখেছেন। নাতি মিরাজ নিজের বাড়িতেই আছেন। তবে তাদের বিচ্ছেদের খবরে খুশি এলাকাবাসী।

দাদি-নাতির বিয়ে বিচ্ছেদের বিষয়টি বুধবার (৭ জুন) জাগো নিউজকে হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাজার এলাকার বড় মসজিদের ইমাম আলেম মো. মুছা।
তিনি বলেন, দাদি-নাতির বিয়ে শরিয়তে জায়েজ নেই। তাই মঙ্গলবার স্থানীয় আলেম, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয়রা মিলে তাদের নিয়ে বসেন। শরিয়তের বিষয়টি বুঝিয়ে বলার পর তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পারেন। আলেম, ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয়দের সামনে সংসার বিচ্ছেদ করে দুজনই নিজেদের আলাদা বাড়িতে চলে যান।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. হারুন, মো. শহিদ ও মো. ইলিয়াস জানান, ভোলায় গিয়ে বিয়ে করেন দাদি-নাতি। এ বিয়ে শরিয়তে সম্পূর্ণ অবৈধ। বিয়ের ১৫ দিনের মাথায় মঙ্গলবার তাদের বিচ্ছেদ হয়। এতে করে আমরা মনে করি এলাকা থেকে একটি পাপ দূর হয়েছে। কারণ তাদের সংসার যদি বেশি দিন থাকতো তাহলে আরও অনেক দাদি-নাতি এমন ভুল করে ফেলতেন।

তারা আরও জানান, তাদের বিয়ের খবরে যেমন বিভিন্ন দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ এসেছিল, বিচ্ছেদের খবরেও ভিড় জমছে।
মিরাজের বাবা মো. জসিম মাঝি বলেন, মঙ্গলবার আমরা বিয়ের বিষয় নিয়ে বসি। পরে তাদের বিয়ে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। উভয়ের সম্মতিতে এ বিচ্ছেদ হয়েছে।

২১ মে দাদি সামসুন্নাহার ও নাতি মিরাজ ভোলা পৌর শহরে গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে বিয়ে করেন। দাদি-নাতির ওই বিয়েতে দেনমোহর ঠিক হয় ৭ লাখ টাকা। পরে ওই দিনই তারা ভোলাতেই একটি কাজি অফিসে গিয়ে বিয়ে করেন। এরপর তারা দুজনই গ্রামের বাড়িতে ফিরে এলে মিরাজের পরিবার তা মেনে নেয়নি। কারণ সামসুন্নাহার মিরাজের আপন দাদা শাহে আলম ব্যাপারীর তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন। প্রায় দেড় বছর আগে দাদার মৃত্যুর পর তিন সন্তানের জননী সামসুন্নাহারের দেখাশোনা করেন মিরাজ। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু তাদের বিয়ের পর থেকে ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2022
Theme Customized By BreakingNews