1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
নববর্ষে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের অঙ্গীকারের ডাক প্রধান উপদেষ্টার - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০৪:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিএনপি নেতার পাওনা টাকার চাপে কৃষকদল নেতার ‘আত্মহত্যা’র অভিযোগ উপকূলে সুপেয় পানি অধিকার সচেতনতায় “পানির কথা” অনুষ্ঠিত ছাত্রকে বস্তায় ভরে ছাদে ফেলে রাখার অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত উত্তরায় দাঁড়িয়ে থাকা পথচারীর ওপর উঠে গেল ট্রাক, প্রাণ গেল তিনজনের ২৫ বছর পর ফের পরীক্ষার টেবিলে: মেয়ের সঙ্গে এইচএসসি দিচ্ছেন বাবা গাজায় একদিনে ৮১ প্রাণহানি, আহত চার শতাধিক ফাঁস হওয়া ফোনালাপে উত্তাল থাইল্যান্ড: প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি ১০ টাকা না পেয়ে মায়ের মাথায় দায়ের কোপ: নান্দাইলে মৃত্যুশয্যায় মা ফ্যাসিস্ট আ.লীগের রাজনীতিতে ফেরার সম্ভাবনা নেই’: ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ

নববর্ষে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের অঙ্গীকারের ডাক প্রধান উপদেষ্টার

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৫ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া এক বার্তায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান আমাদের সামনে একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সুযোগ যেন আমরা হারিয়ে না ফেলি।”

নববর্ষের শুভেচ্ছা বার্তায় অধ্যাপক ইউনূস নববর্ষকে নতুন বাংলাদেশের প্রথম নববর্ষ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “আসুন, বিগত বছরের গ্লানি ভুলে গিয়ে নতুন প্রত্যয়ে এগিয়ে চলি। চলুন, নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলি।”

তিনি নববর্ষকে বাঙালির সম্প্রীতি ও মহামিলনের দিন হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, “আজকে সবাইকে আপন করে নেওয়ার দিন। এটি বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। সারা বিশ্বে থাকা বাঙালিদের জন্যও এটি আনন্দের দিন।”

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে শুধু নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার জন্য সবাইকে সক্রিয় হতে হবে।”

তিনি বাংলা সনের উৎপত্তি প্রসঙ্গে বলেন, এটি শুরু হয়েছিল কৃষিকাজের সুবিধার জন্য ‘ফসলি সন’ হিসেবে। “এখনো আমাদের কৃষকরা বাংলা তারিখের হিসেবেই চাষাবাদের কাজ পরিচালনা করেন,” বলেন তিনি।

‘হালখাতা’ ও বৈশাখী মেলার ঐতিহ্যকেও গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরেন অধ্যাপক ইউনূস। তিনি বলেন, “দেশজুড়ে উদ্যোক্তারা শীতল পাটি, মাটির হাঁড়ি-পাতিল, খেলনা, হাতপাখা প্রভৃতি তৈরি করে নিজেদের সৃজনশীলতাকে তুলে ধরেন এই উপলক্ষে।”

তিনি আরও জানান, এ বছর পাহাড় ও সমতলের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীও বড় পরিসরে নববর্ষ উদযাপন করছে।

দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “নববর্ষ ১৪৩২ আমাদের সকলের জন্য নতুন ও গভীর আনন্দের উন্মোচন করুক।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews