1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
ছুটি কাটাতে গিয়ে সাগরে প্রাণ হারালেন বাবা ও ছেলে - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ব্যক্তির দায় দল নেবে না: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল মানিকগঞ্জে জিপিএ ৫ না পেয়ে প্রধান শিক্ষকের মেয়ের আত্মহত্যা: এলাকায় শোক যুবদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ, পদত্যাগ করলেন ৯ ছাত্রদল নেতা ৪৫ বছর ইমামতি শেষে রাজকীয় বিদায়, মসজিদ কমিটির ব্যতিক্রমী আয়োজন কলমাকান্দা উপজেলা বিএনপির নব নির্বাচিত সভাপতি খায়ের,সম্পাদক সাইদুর স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা আমাদের কেনা যাবে না-সাতক্ষীরায় হুঁশিয়ারি দিলেন এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শ্বশুরের হাতে জামাতার শিরশ্ছেদ, খণ্ড-বিখণ্ড দেহ উদ্ধার নওগাঁয় নাতির মরদেহ উদ্ধার, শোক সইতে না পেরে দাদার মৃত্যু মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডে সরকার মবকে প্রশ্রয় দিচ্ছে- তারেক রহমান

ছুটি কাটাতে গিয়ে সাগরে প্রাণ হারালেন বাবা ও ছেলে

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০২৫
  • ৩৩ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

কক্সবাজারে সাগরে গোসল করতে গিয়ে ডুবে মারা গেছেন রাজশাহীর শাহানুর আলম (৫৩) এবং তাঁর ছেলে ইফতেশাম আলম সিফাত (২০)। তবে তাঁদের মৃত্যু সংবাদ এখনও জানানো হয়নি ক্যানসারে আক্রান্ত ৮০ বছর বয়সী দাদা আবুল কালাম মন্টুকে।

সোমবার দুপুরে কক্সবাজারের সায়মন বিচ পয়েন্টে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পানিতে ডুবে যেতে থাকা ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে শাহানুর নিজেও নিখোঁজ হন। পরে লাইফগার্ডদের সহায়তায় উদ্ধার করা হলেও হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক বাবা ও ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাজশাহীতে শাহানুরের বাড়িতে এখন শোকের ছায়া। কিন্তু তাঁর বৃদ্ধ বাবাকে মৃত্যুসংবাদ জানাতে সাহস পাচ্ছেন না স্বজনেরা। দীর্ঘদিন ধরে কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত আবুল কালাম মন্টুকে বলা হয়েছে, ছেলে ও নাতি পানিতে পড়ে অসুস্থ হয়েছেন এবং বাড়ি ফিরছেন।

শাহানুরের ভাই মনসুর আলম জানান, তাঁদের বাবা শারীরিকভাবে খুবই দুর্বল। গত বছর ১৫ আগস্ট মায়ের মৃত্যুর পর থেকে আরও ভেঙে পড়েছেন তিনি। তাই এই মুহূর্তে সত্য জানানো কঠিন।

শাহানুরের স্ত্রী ইয়াসমিন আরা ঢাকায় চাকরি করেন। তিনি ও ছোট ছেলে ইফতেখার আলম রাহাত বর্তমানে কক্সবাজারে ছিলেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁরা শাহানুর ও সিফাতের লাশ নিয়ে রাজশাহীর উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। পরিবার জানিয়েছে, বুধবার সকালে তাঁদের মহিষবাথান কবরস্থানে দাফন করা হবে।

সিফাত সদ্য অনার্সে ভর্তি হয়েছিলেন। ছোট ভাই রাহাত রাজশাহীর একটি স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ে। শাহানুর স্ত্রী ঢাকায় থাকলেও দুই ছেলেকে নিয়ে রাজশাহীতে থাকতেন।

পরিবারের সদস্য রাকিবুল আলম বলেন, ঈদের ছুটিতে দুই ছেলেকে নিয়ে আবারও কক্সবাজার ঘুরতে গিয়েছিলেন শাহানুর, আগেও তাঁরা একবার গিয়েছিলেন। তবে এবার তাঁরা ফিরে আসছেন দুইটি কফিনে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews