1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
মেয়েকে নিতে গিয়ে প্রাণ হারালেন মা রজনী - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
একদিনে দুই সূর্যগ্রহণ: মহাকাশ থেকে নাসার চোখে বিরল দৃশ্য ভোটের ভিত্তিতে ১০০ সদস্যের উচ্চকক্ষ গঠন চূড়ান্ত, বিএনপির আপত্তি বিশেষ পদ্ধতিতে “ইউনুস হটাও দেশ বাঁচাও” পোস্টার লাগানোর নির্দেশনা ছাত্রলীগের জুলাইয়ে রেমিট্যান্স বেড়ে ২৩৬ কোটি ডলার, বৃদ্ধি ৩২ শতাংশ ৩৪ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার পুলিশি তাড়ায় শিবির নেতার মৃত্যু, এসআই রাকিবুল ক্লোজ দৌলতপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে কোটি টাকার প্রতারণা, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ কুষ্টিয়ায় খাল থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার আগামী পাঁচ দিনে দেশে অতি ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

মেয়েকে নিতে গিয়ে প্রাণ হারালেন মা রজনী

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ৪৭ জন খবরটি পড়েছেন

টেলিগ্রাফ ডেস্ক।

রাজধানীর উত্তরা এলাকায় সোমবার দুপুরে একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবনে বিধ্বস্ত হলে রজনী খাতুন (৩৭) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। তিনি মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে গিয়েছিলেন। বিমান বিধ্বস্তের পর ভবনের ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন রজনী। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত রজনী মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মটমুড়া ইউনিয়নের মেয়ে। তিনি ছিলেন স্থানীয় বিএনপি নেতা ও অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদের কন্যা। রজনীর স্বামী ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তাদের একমাত্র মেয়ে ঝুমঝুম খাতুন মাইলস্টোন স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সোমবারও মেয়েকে আনতে গিয়েছিলেন রজনী। এ সময় হঠাৎ একটি প্রশিক্ষণ বিমান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে স্কুল ভবনে আছড়ে পড়ে। বিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। তার মেয়ে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পায়।

রজনীর ভাই আশিক আহমেদ বলেন, “প্রতিদিনই বোন স্কুলে গিয়ে মেয়েকে নিয়ে আসতো। আজও গিয়েছিল। কে জানতো, এমন এক বিভীষিকাময় মুহূর্ত তার জন্য অপেক্ষা করছে!”

এই দুর্ঘটনার পর মটমুড়া ইউনিয়নে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অনেকেই বলছেন, ‘মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে মা হারিয়ে গেলেন।’

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews