1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
জুমার দিন নবীর ওপর বেশি বেশি দরুদ পড়ার ফজিলত - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন; মৃত্যু বেড়ে ১৬ দাঁড়িপাল্লা ঝুলানো নিয়ে পঞ্চগড়ে বিএনপি–জামায়াত সংঘাত,থানা ঘেরাও কেউ ভাবেনি এমন কিছু সম্ভব- গাজা যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হবে-বাদশাহ আবদুল্লাহ অভয়নগরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে  অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার পানি নিয়ে বৈষম্য গোদাগাড়ীর মাটিতে মেনে নেওয়া হবে না : সাবেক চেয়ারম্যান হযরত দেবহাটার এ্যাথলেটিক্স প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর সমাপনী ও সনদ বিতরণ বিএনপির মহাসচিবের সাথে সাতক্ষীরা জেলার মনোনয় প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎ শ্যামনগর হসপিটালে দুদকের জালে ধরা ৭ দালাল চুয়াডাঙ্গায় জমি নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, নিহত ১

জুমার দিন নবীর ওপর বেশি বেশি দরুদ পড়ার ফজিলত

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪০ জন খবরটি পড়েছেন

মেটা বিবরণ (Meta Description):
পবিত্র জুমার দিনে দরুদ পাঠের রয়েছে অসীম ফজিলত। একবার দরুদ পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা দশটি রহমত বর্ষণ করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিন নবীর ওপর দরুদ পাঠ করলে তা সরাসরি তাঁর কাছে পেশ করা হয়।

দরুদ পাঠ—আল্লাহর নির্দেশ ও মহান ইবাদত

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন—

“নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে ঈমানদাররা! তোমরাও তাঁর প্রতি দরুদ পাঠ করো এবং প্রচুর সালাম পাঠ করো।”
(সূরা আহজাব, আয়াত: ৫৬)

ইসলামী ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আল্লাহ তাআলার দরুদ মানে নবীর প্রশংসা করা, আর ফেরেশতাদের দরুদ মানে নবীর জন্য বরকতের দোয়া করা। তাই মুসলমানদের জন্য দরুদ পাঠ করা একটি উচ্চ মর্যাদার ইবাদত।

একবার দরুদে দশগুণ রহমত

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,

“যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তাআলা তার প্রতি দশটি রহমত বর্ষণ করেন।”
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ৪৮৫)

অর্থাৎ, প্রতিটি দরুদ পাঠই আল্লাহর রহমত অর্জনের এক অনন্য সুযোগ।

জুমার দিনে দরুদ পাঠের বিশেষ গুরুত্ব

জুমার দিন ইসলামে সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ দিন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন—

“তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন হলো জুমার দিন। এই দিনেই আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, এই দিনেই তাঁর মৃত্যু হয়, এই দিনেই শিঙায় ফুঁৎকার দেওয়া হবে এবং এই দিনেই মহা বিপর্যয় ঘটবে।
তাই তোমরা এই দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কারণ তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।”
(আবু দাউদ: ১০৪৭, মিশকাত আলবানী: হা. নং ১৩৬১)

সাহাবিরা জানতে চাইলে নবী (সা.) বলেন, “আল্লাহ তাআলা মাটির জন্য নবীদের দেহ ভক্ষণ করা হারাম করেছেন।”

জুমার দিনে দরুদ পাঠের উপকারিতা

আল্লাহর রহমত অর্জন: একবার দরুদে দশটি রহমত নাজিল হয়।
গুনাহ মাফের সুযোগ: জুমার দিনে দরুদ পাঠ করলে ৮০ বছরের গুনাহ ক্ষমা হতে পারে।
রাসুল (সা.)-এর নিকটতা: দরুদ পাঠকারী কেয়ামতের দিন নবীর সবচেয়ে কাছাকাছি থাকবেন।

দোয়া কবুলের সময়: জুমার বিশেষ মুহূর্তে দরুদ পাঠ দোয়া কবুলের সম্ভাবনা বাড়ায়।

উপসংহার

জুমার দিন বরকতের দিন। এ দিনে নবীর ওপর দরুদ পাঠ করা শুধু ইবাদত নয়—এটি আল্লাহর রহমত, গুনাহ মাফ ও রাসুল (সা.)-এর ভালোবাসা অর্জনের পথ।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন,
“যে ব্যক্তি আমার ওপর বেশি দরুদ পাঠ করবে, সে কেয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে নিকটে থাকবে।”
(তিরমিজি)

তাই জুমার দিনে সময় বের করে নবীর ওপর দরুদ পাঠ করা—প্রতিটি মুসলমানের সৌভাগ্যের কাজ।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews