1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রমে গণবিজ্ঞপ্তিতে গণভোগান্তি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মদনে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ পুলিশের জালে ধরা পাঁচ মাদক কারবারি মিরসরাইয়ে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ নুরুল হক নূরের সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নীলফামারীতে ভারতীয় ট্যাবলেটসহ মা-ছেলে গ্রেফতার মৌচাকে মসজিদে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ৫ বছর পর সাংবাদিক নির্যাতনের মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন কারাগারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরভাতা ৬ মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ শ্যামনগরে খোলপেটুয়া নদীর দেবে যাওয়া চরে জিও বস্তা ডাম্পিং সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মৎস্য শিকারের সময় আট জেলে আটক ফের স্বর্ণের দাম বেড়ে ভরি ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রমে গণবিজ্ঞপ্তিতে গণভোগান্তি

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৩৮৬ জন খবরটি পড়েছেন

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে ভর্তির জন্য পৃথক সাক্ষাৎকার দিতে এসে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ভর্তিচ্ছুরা। বিভাগের শূন্য ৭৯টি আসনের বিপরীতে গণবিজ্ঞপ্তিতে মোট নয় হাজার ৯২৪ জন ভর্তিচ্ছুকে সাক্ষাৎকারে ডাকায় কয়েক সহস্রাধিক ভর্তিচ্ছু সাক্ষাৎকার দিতে ক্যাম্পাসে আসেন। ফলে সকাল থেকে অপেক্ষা করেও দিন শেষে প্রায় তিন চতুর্থাংশ ভর্তিচ্ছুকে সাক্ষাৎকার না দিয়ে শুধু গণস্বাক্ষর করে ফিরে যেতে হয়। এ নিয়ে ভর্তিচ্ছু ও অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

@ আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে ৭৯ আসনের জন্য ডাকা হয়েছে ৯ হাজার ৯২৪ জন কে

@ সাক্ষাৎকার দিতে এসে চরম দূর্ভোগে পড়েন ভর্তিচ্ছু ও অভিভাবকেরা

@ উপস্থিত ভর্তিচ্ছুদের প্রায় তিন চতুর্থাংশ শুধু স্বাক্ষর করে বিদায় নেন

@ কর্তৃপক্ষের অদুরদর্শিতার অভিযোগ

জানা যায়, প্রথম তিন ধাপে মেধা তালিকার ভর্তি শেষে বিভাগের ৮০ টি আসনের মধ্যে ৭৯টিই শূন্য ছিল। ফলে সাক্ষাৎকারের জন্য গত ১৪ ফেব্রুয়ারি গণবিজ্ঞতি দেয় কর্তৃপক্ষ। এতে ‘বি’ ইউনিটের চতুর্থ ধাপের সাক্ষাৎকারের বাইরে পৃথক সাক্ষাৎকারের তারিখ দেওয়া হয়। সেখানে ওই ইউনিটের ১৪২৬ থেকে ১১৩৫০ মেধাক্রমে থাকা নয় হাজার ৯২৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্য থেকে আরবি ভাষা ও বিভাগে ভর্তি হতে আগ্রহীদের সাক্ষাৎকারে ডাকা হয়।

শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সাক্ষাৎকারে অংশ নিতে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে আসেন। তাদের মধ্য থেকে সাড়ে তিন হাজার মেধাক্রম পর্যন্ত দুই শতাদিক শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। পরে বাকীদেরকে সান্তনামূলক গণস্বাক্ষর নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সাক্ষাৎকার ও গণস্বাক্ষরকারী শিক্ষার্থীদের সঠিক সংখ্যা জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। অল্প সংখ্যক আসনের জন্য অধিক সংখ্যক ভর্তিচ্ছুকে সাক্ষাৎকারে ডেকে ভোগান্তির জন্য কর্তৃপক্ষের দূরদর্শীতার অভাবকে দায়ী করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ভর্তিচ্ছু ও অভিভাবকরা।

পঞ্চগড় থেকে সাক্ষাৎকার দিতে আসা শারমিন নামের এক ভর্তিচ্ছু বলেন, ‘বাবাকে নিয়ে আমি শুক্রবার রাতে ক্যাম্পাসে এসেছি। সারাদিন লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। শেষে শুধু সান্তনামূলক স্বাক্ষর নিয়ে বিদায় দেওয়া হলো। কর্তৃপক্ষ ভালোভাবে ভেবে বিজ্ঞপ্তি দিলে আমাদের এই ভোগান্তি পোহাতে হতো না।’

এ বিষয়ে ‘বি’ ইউনিটের সমন্বয়কারী অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, ‘এত শিক্ষার্থী সাক্ষাৎকার দিতে আসবে আমরা ভাবতে পারিনি। প্রথমদিকে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎকার ভালোভাবে নেওয়া হয়েছে। বাকীদের শুধু স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তবে মোট কতজন স্বাক্ষর করেছেন তা হিসাব করা হয়নি।’

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews