1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি অবনতি : ধরলা তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাপার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হলেন আনিসুল, স্বপদে বহিষ্কৃতরাও নিরাপত্তাহীনতায় পুড়ছে শ্রমিকের জীবন: তামিশনা গ্রুপে ছয় মাসে পাঁচ দুর্ঘটনা ফেনীর সোনাগাজীতে পরিত্যক্ত ঘর থেকে অস্ত্র ও মোটরসাইকেল উদ্ধার দৌলতপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক হয়নি: এনসিপির নাসিরউদ্দীন পাটোয়ারী শেখ পরিবারকে ‘চোর-ডাকাত’ বললেন জামায়াতের শামীম সাঈদী জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠানে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ জামায়াত ভণ্ড ইসলামী পার্টি: ফটিকছড়িতে হেফাজত আমিরের বিস্ফোরক মন্তব্য জাবিতে জুলাই হামলায় জড়িত ৭৩ শিক্ষার্থীর সনদ বাতিল ফেনীতে দুই রোহিঙ্গা শরণার্থী কে পাচারের চেষ্টাকালে দালাল গ্রেপ্তার

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি অবনতি : ধরলা তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপর

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪
  • ১০৩ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি-বিডিটেলিগ্রাফ

এ আর রাকিবুল হাসান,কুড়িগ্রাম। কুড়িগ্রামে তিস্তা, দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্র, ধরলা নদীসহ  ১৬ নদীর  পানি বেড়েই চলছে। ধরলা নদীর পানি  বিপদসীমার ২৩ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার ১৬ সেন্টিমিটার  ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে । বন্যার পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে দেখা দিয়েছে ব্যাপক ভাঙ্গন। 

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রাফসান জানি এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলেও এখনো বিপদসীমার সামান্য নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে এসব নদ-নদীর পানিও বিপদসীমা অতিক্রম করার সম্ভাবনা রয়েছে। স্হায়ী জনপ্রতিনিধিদের দেয়া তথ্য মতে নদীর  পানি বাড়ার কারণে নদ-নদীর অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ভেঙে পড়েছে এসব এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। তলিয়ে গেছে বিভিন্ন সড়ক। ডুবে গেছে সবজি ক্ষেতসহ বিভিন্ন উঠতি ফসল।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্র জানায়, ধরলার পানি  তালুকশিমুল বাড়ি পয়েন্টে ২৩ সেন্টিমিটার  এবং তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ১৬ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, জেলার উপর দিয়ে ১৬টি নদী প্রবাহমান। এর মধ্যে ধরলা ও তিস্তা নদীর দুটি পয়েন্টে পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে ফলে রাজারহাট, নাগেশ্বরী ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার নীচু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। দুর্যোগ কবলিত মানুষের সংখ্যা তিন হাজার ৬৯১ জন।উপজেলা পর্যায়ে ১৪৪ মে. টন জিআর চাল এবং নগদ ১০ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ত্রাণ হিসাবে উপ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৪০৪টি বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে হয়েছে। সেখানে দুর্গত মানুষ আশ্রয় নেয়া শুরু করেছেন। আশ্রয় কেন্দ্র গুলোতে সরবরাহ করা হচ্ছে খাদ্য সহায়তা। ৪টি স্পীডবোট ও ২ টি নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে বন্যার্তদের উদ্ধারের জন্য। জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

কুড়িগ্রাম -২ আসনের সংসদ সদস্য ডা: হামিদুল হক খন্দকার বৃহস্পতিবার যাত্রাপুর ও পাঁচগাছি ইউনিয়নের বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন।তিনি জানান, পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে নদী ভাঙ্গন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। বন্যায় কয়েক হাজার মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে। তাদের সহায়তায় সহায়তায় স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আর নদী ভাঙ্গন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ডেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। 

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews