1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
বাঘারপাড়ায় শেষ হলো তিন দিনের ‘বৈশাখী লোকনাট্য উৎসব’ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০৬:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ট্রেনের বাথরুমে কুড়িগ্রামের নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে সাইফুল নামে যুবক আটক কুড়িগ্রামে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার, অংশ নিচ্ছে ১২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বিস্ফোরণে সাঁজোয়া যান ধ্বংস, নিহত সেনাদের নাম প্রকাশ ইসরায়েলের হামলায় ইরানে ১৪ বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রাষ্ট্রদূতের নিউ ইয়র্কে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী, চমক দেখালেন জোহরান মামদানি ইরানের পারমাণবিক হামলায় আংশিক সাফল্য , ফাঁস হওয়া তথ্যে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প শরণখোলায় অন্ধ ভিক্ষুকের বাড়িতে চুরি হতবাক এলাকাবাসী  রাজনৈতিক মঞ্চে ফিরে এলো জামায়াত: নিবন্ধন ও প্রতীক পুনর্বহাল করল ইসি নির্বাচনি মাঠে নতুন মেরুকরণ: পাঁচ ইসলামি দল এক হলেও জামায়াত বাইরে!

বাঘারপাড়ায় শেষ হলো তিন দিনের ‘বৈশাখী লোকনাট্য উৎসব’

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৪ মে, ২০২৫
  • ৬৬ জন খবরটি পড়েছেন

বাঘারপাড়া (যশোর) সংবাদদাতা । জারি সারি ভাটিয়ালির দেশ বাংলাদেশ। অঞ্চল ভেদে রয়েছে আলাদা আলাদা
লোকজ সংস্কৃতি। এসব হারানো লোকজ সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে যশোর ও নড়াইল জেলার
সীমান্তবর্তী অঞ্চল এগারোখানে পালিত হলো ‘বৈশাখী লোকনাট্য উৎসব’। বাংলাদেশ নাট্যকলা এবং
চলচ্চিত্র বিভাগ আয়োজিত এবং নড়াইল জেলা শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় ১মে থেকে ০৩মে চলা
তিন দিনের এ উৎসবের শেষ দিন ছিলো রোববার। উৎসবে সারি গান, হালই বা সায়ার গান এবং অষ্টক পালা
পরিবেশিত হয়।

০১মে এগারোখানের মালিয়াট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলা
এ বৈশাখী লোকনাট্য উৎসবের শুভ সূচনা করেন নড়াইল জেলা শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক রাকিবিল বারি।
এদিন সারি গান পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিন পরিবেশিত হয় হালই বা সায়ার
গান এবং তৃতীয় দিন বা উৎসবের শেষ দিন অষ্টক পালা মঞ্চস্থ্য করে বাকলী চিত্রকলা সংগীত একাডেমি।
যাত্রাপালার মাধ্যমে অষ্টক পালা পরিবেশিত হয়। যা রচিত হয় ধর্মীয় কাহিনী নিয়ে।

সমাপনী দিনে যশোর নড়াইল অঞ্চলের লোকজ সংস্কৃতি নিয়ে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক রমেশ চন্দ্র অধিকারী। তিনি বলেন, টিভি, রেডিও কি জিনিস তা জানতো না গ্রামের লোকজন। গ্রামাঞ্চলের এসব খেটে খাওয়া মানুষেরা লোকজ
সংস্কৃতির মাধ্যমেই চিত্ত বিনোদনের ঘাটতি মেটাতো। শ্রমজীবী মানুষদের শরীরে শক্তি যোগায় এসব
জারি সারি ভাটিয়ালি গানে। আধুনিক বিজ্ঞান এসে সেই গ্রামীণ সংস্কৃতি মুছে যেতে চলেছে।
স্থানীয় এসব সংস্কৃতি রক্ষায় সরকারের এ উদ্যোগের প্রশংসা করেন তিনি।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,দীপক অধিকারী, নির্মল বিশ্বাস, মিহির বিশ্বাস, বিলাশ সরকার, নীবিড় বিশ্বাস, নড়াইল জেলা শিল্পকলা একাডেমির অফিস সহকারি রফিকুল ইসলাম, চিত্রকলা সংগীত একাডেমির পরিচালক সুরঞ্জন গুপ্ত, প্রমুখ।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews