1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
ফরিদপুরের ছোট্ট ঘরেই বোনা হচ্ছে বিশ্বমানের জামদানি শাড়ি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আল্লাহকে নিয়ে কটুক্তি: সালথায় পল্লী চিকিৎসক গ্রেপ্তার বুক ও গলায় চাপ দিয়ে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করে ওসি প্রদীপ মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরত চেয়ে ভারতকে বাংলাদেশের চিঠি রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে অবরোধ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় শ্যামনগর ছাত্রদল আহবায়ককে শোকজ মেহেরপুরে অবৈধ রং উৎপাদনে নিভালাক পেইন্টসকে দুই লাখ টাকা জরিমানা চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় দুজন নিহত, দুজন আশঙ্কাজনক ইন্দোনেশিয়া ও মিয়ানমারে দুই ভূমিকম্প, বাংলাদেশে আগের কম্পনে ১০ মৃত্যু ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আইরিশদের বড় ব্যবধানে সিরিজ হারাল বাংলাদেশ

ফরিদপুরের ছোট্ট ঘরেই বোনা হচ্ছে বিশ্বমানের জামদানি শাড়ি

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৮৭ জন খবরটি পড়েছেন

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার পানাইল গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমান প্রমাণ করেছেন—ভালো জামদানি শুধু নারায়ণগঞ্জেই হয় না। গ্রামের একটি ছোট টিনের ঘরে ছয়টি তাঁত বসিয়ে মাসে ২৫টি পর্যন্ত জামদানি শাড়ি তৈরি করছেন তিনি ও তাঁর সহকর্মীরা।

মোস্তাফিজুরের ৩০ ফুট লম্বা ও ১০ ফুট প্রস্থের ঘরেই সারিবদ্ধভাবে কাজ করেন ১২ জন কারিগর। এই কারখানার নাম দিয়েছেন তিনি ‘মুসলিম জামদানি ঘর’। শাড়িগুলো বিক্রি হয় স্থানীয় বাজারে ও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ বিসিক শিল্পনগরীতেও।

২০০৭ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে রূপগঞ্জে গিয়ে জামদানি বুনন শেখেন মোস্তাফিজুর। ১৪ বছর কাজ করার পর ২০২১ সালে নিজ গ্রামে ফিরে এসে নিজ উদ্যোগে তাঁত বসান। বর্তমানে স্ত্রী নিলা বেগমসহ ১২ জন কারিগর কাজ করছেন তাঁর কারখানায়।

তিনি জানান, এখন পর্যন্ত প্রায় ৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এবং প্রতি মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা লাভ হচ্ছে। প্রতিটি শাড়িতে ২ হাজারের বেশি রেশমি সুতা ব্যবহৃত হয়, যা রাজশাহী থেকে কেনা হয়।

জনবল সংকট থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় তরুণদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তিনি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁত বোর্ডের ফরিদপুর অঞ্চলে কোনো প্রশিক্ষণকেন্দ্র না থাকলেও তাঁত বোর্ড তাঁকে একটি সমিতি গঠনের পরামর্শ দিয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসন ও ক্রেতারা বলছেন, মোস্তাফিজুরের তৈরি জামদানির মান নারায়ণগঞ্জের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। টগরবন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিয়া আসাদুজ্জামান বলেন, “মোস্তাফিজুর আমাদের এলাকার গর্ব। তাঁকে কেন্দ্র করে একটি জামদানি শিল্পকেন্দ্র গড়ে তোলা উচিত।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews