1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
১৯ হাজার টাকার অভাবে বাবার মরদেহ নিতে পারছিলেন না ছেলে - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আল্লাহকে নিয়ে কটুক্তি: সালথায় পল্লী চিকিৎসক গ্রেপ্তার বুক ও গলায় চাপ দিয়ে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করে ওসি প্রদীপ মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরত চেয়ে ভারতকে বাংলাদেশের চিঠি রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে অবরোধ দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় শ্যামনগর ছাত্রদল আহবায়ককে শোকজ মেহেরপুরে অবৈধ রং উৎপাদনে নিভালাক পেইন্টসকে দুই লাখ টাকা জরিমানা চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় দুজন নিহত, দুজন আশঙ্কাজনক ইন্দোনেশিয়া ও মিয়ানমারে দুই ভূমিকম্প, বাংলাদেশে আগের কম্পনে ১০ মৃত্যু ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আইরিশদের বড় ব্যবধানে সিরিজ হারাল বাংলাদেশ

১৯ হাজার টাকার অভাবে বাবার মরদেহ নিতে পারছিলেন না ছেলে

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৯৫ জন খবরটি পড়েছেন

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের এক মসজিদের খাদেম মো. আলী আকবর মোয়াজ্জেম (৬৫) দীর্ঘ নয় মাস ব্লাড ক্যান্সারে চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা ছয়টার দিকে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে মারা যান।

চিকিৎসার খরচ ও অ্যাম্বুলেন্স ভাড়ার টাকা জোগাড় করতে না পারায় তাঁর মরদেহ হাসপাতালেই পড়ে ছিল ঘণ্টার পর ঘণ্টা। ঋণে জর্জরিত ছেলে হাফেজ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম জানালেন, মাত্র ১৯ হাজার ৫০০ টাকার অভাবে তিনি বাবার মরদেহ বাড়ি নিতে পারছিলেন না।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বায়তুল আমান জামে মসজিদের খতীব মাওলানা মুফতি জাকারিয়া রহমান বলেন, আলী আকবর ছিলেন মসজিদের নিবেদিতপ্রাণ খাদেম, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। সামান্য টাকার অভাবে তাঁর মরদেহ পড়ে থাকা ছিল অত্যন্ত মর্মান্তিক।

খবরটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেন নোয়াখালী ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি ও সাংবাদিক হামিদ রনি। মুহূর্তের মধ্যেই পোস্টটি ভাইরাল হয় এবং বহু মানুষ সহায়তার হাত বাড়ান।

এরপর ডা. মোস্তফা হাজেরা ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মো. জহিরুল ইসলাম মরহুমের সমস্ত খরচ বহনের ঘোষণা দেন। পাশাপাশি, মোহাম্মদ আনসারী নামে আরেক ব্যক্তি একই পরিমাণ অর্থ পাঠান। দেশ-বিদেশ থেকেও অনেকেই সহায়তা পাঠাতে থাকেন।

অবশেষে মরদেহ বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা সম্পন্ন হয়। মরহুমের ছেলে সকল সহৃদয় মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, “মানুষের ভালোবাসাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।”

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews