1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
মির্জাগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেরামতের নামে লুটপাট - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নরসিংদীর রায়পুরায় পুলিশের অভিযানে অস্ত্র, ককটেল ও গোলাবারুদ উদ্ধার বর্ষায় ঠান্ডা লেগে ঘন ঘন জ্বর আসছে, কাশি কমছেই না, কিসের লক্ষণ? প্রকৌশল পদ ও ‘বিসিএস ক্যাডার’ সমমানের পদোন্নতি নিয়ে সংকট শ্যামনগরে ভিমরুলের কামড়ে মধ্যবয়সী এক ব্যক্তির মৃত্যু পঞ্চগড়ে জুলাই দ্রোহ করবে ছাত্রশিবির দৌলতপুরে মাইলষ্টোন কলেজের নিহত অভিভাবক রজনীর কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা নিবেদন ভোমরা সীমান্তে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার শাহবাগ ছাড়লেন ‘জুলাই যোদ্ধা’রা, পুলিশের লাঠিচার্জে অবরোধ প্রত্যাহার শাহবাগ মোড়ে জুলাই যোদ্ধাদের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ ক্ষমতায় এলে ‘ফ্যামিলি কার্ড’ মায়েদের নামে: টুকু

মির্জাগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মেরামতের নামে লুটপাট

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৩৯৯ জন খবরটি পড়েছেন

বরাদ্দের অর্থ তুলে নেওয়া হলেও হয়নি কাজ

ইলিয়াস হোসাইন

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বিদ্যালয়ের ক্ষুদ্র মেরামত এর কাজে সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়েছে। কাগজে কলমে নামমাত্র কাজ দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা লুটপাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১৪২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে মাইনর (ক্ষুদ্র) মেরামতের জন্য ৬৫টি বিদ্যালয়ের বিপরীতে ২ লাখ টাকা করে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।

বিদ্যালয়ের ক্ষুদ্র মেরামতের এসব কাজ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির (এসএমসি) মাধ্যমে করার কথা। কিন্তু অধিকাংশ বিদ্যালয়েই পরিচালনা কমিটি,প্রধান শিক্ষক,উপজেলা শিক্ষা অফিস ও উপজেলা প্রকৌশল অফিসের সঙ্গে যোগসাজশ করে কাগজে কলমে প্রাক্কলন ও কাজ সম্পন্ন দেখিয়ে বরাদ্দকৃত টাকার সিংহভাগ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

সরেজমিন অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয় ঘুরে দেখা গেছে, কোনো কোনো স্কুলে নাম মাত্র কাজ করে বা সামান্য ঘঁষা-মাজা করে রংয়ের ছিটায়ে বিল উত্তোলন করে নিয়েছে। যেসব স্কুল নাম মাত্র কাজ দেখিয়ে টাকা উত্তোলন করেছে, সে গুলো হলো- মজিদদবাড়ীয়া আউলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মজিদবাড়ীয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুদবরচর সরসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মধ্য চালিতাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সোনাপুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মকুমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় বিদ্যালয়ের একই অবস্থা লক্ষ করা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বরাদ্দ পাওয়ার পর বিভিন্ন খাত দেখিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসে মোটা অংকের টাকা কেটে রাখে প্রানান শিক্ষকদের কাছ থেকে। অনেক শিক্ষকরা বলেন, ‘শিক্ষা অফিসসহ অন্যান্য অফিসে টাকা দিলেও আমরা মুখ খুলতে পারছি না।

মজিদবাড়িয়া আউলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ননী গোপাল শীল বলেন, বরাদ্ধকৃত টাকা দিয়ে স্কুলের উন্নয়ন মুলক কাজ যা করেছি তা তো দেখতেই পাচ্ছেন। মধ্য চালিতাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাহ-আলম বিশ্বাস সাংবাদিকদের দেখে কোন কথা না বলেই চলে যান।

উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিডি) শেখ আজিমউর রশিদ বলেন, আমাদের অফিস কোন টাকা পয়সা নেয় নি। প্রতিটি বিদ্যালয়ের কাজ যাচাই করে প্রত্যায়ন দেওয়া হয়েছে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কে.এম.নজরুল ইসলাম বলেন, কোন বিদ্যালয় সঠিকভাবে কাজ না করলে তদন্ত করে দেখা হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews