1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
গাছ না কাটতে ঘুষ, কাটা গাছ ফেরত দিতেও ঘুষ ! - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় জরুরি সিন্ডিকেট সভা মদনে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ পুলিশের জালে ধরা পাঁচ মাদক কারবারি মিরসরাইয়ে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ নুরুল হক নূরের সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নীলফামারীতে ভারতীয় ট্যাবলেটসহ মা-ছেলে গ্রেফতার মৌচাকে মসজিদে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ৫ বছর পর সাংবাদিক নির্যাতনের মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন কারাগারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরভাতা ৬ মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ শ্যামনগরে খোলপেটুয়া নদীর দেবে যাওয়া চরে জিও বস্তা ডাম্পিং সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মৎস্য শিকারের সময় আট জেলে আটক

গাছ না কাটতে ঘুষ, কাটা গাছ ফেরত দিতেও ঘুষ !

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২৭৩ জন খবরটি পড়েছেন

ইলিয়াস হোসাইন,পটুয়াখালী।।

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার দেউলী-সুবিদখালী ইউনিয়নের ডোকলাখালী ওয়াপদা সড়কের আট লক্ষাধিক টাকা মূল্যের সরকারি গাছ টেন্ডার ছাড়াই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে বন কর্মকর্তা জহিরুল কবির শাহীনের বিরুদ্ধে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে ব্যক্তি মালিকানাধীন গাছ না কাটার জন্য ঘুষ দাবির অভিযোগ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে এলাকাবাসী গাছ হস্তান্তরে বাধা দিলে এলাকায় আসেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসাঃ তানিয়া ফেরদৌস।
পরে অভিযুক্ত বন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে এলাকাবাসীর হট্টগোলে তোপের মুখে পড়েন তিনি। একই সাথে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতাও মেলে।

জানা যায়, উপক‚লীয় বনবিভাগের বাস্তবায়নে ২০২১-২২ অর্থবছরে সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের আওতায় সড়কের উন্নয়নের স্বার্থে ২১০ মিটার রাস্তায় বনবিভাগের বিভিন্ন প্রজাতির ১৫৩টি গাছ মার্কিং করে অপসারণের লক্ষে মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় কর্তৃক রেজুলেশন অনুযায়ী টেন্ডার দেয়া হয়।

পাঁচ লাখ টাকা মূল্যে ওই গাছ ক্রয় করেন ঠিকাদার মোঃ আলমগীর হোসেন। তবে অভিযোগ ওঠে, অতিরিক্ত চারশ’ মিটার রাস্তার বিভিন্ন প্রজাতির আট লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ৬৪টি বড় গাছ কেটে বিক্রি করেছেন ওই কর্মকর্তা। এর মধ্যে এলাকাবাসীর ব্যক্তি মালিকানাধীন গাছও রয়েছে।

এলাকাবাসী জানান, বন কর্মকর্তা প্রথমে ব্যক্তি মালিকানা গাছ না কাটার জন্য ঘুষ দাবি করেন, আবার কাটার পরে গাছ মালিকদের ফেরত দেয়ার জন্যও ঘুষ দাবি করেন। ঘুষ দিতে অস্বীকৃতি জানালে গাছ ঠিকাদারের কাছে হস্তান্তর করেন তিনি।
ঠিকাদার মোঃ আলমগীর হোসেন বলেন, বন কর্মকর্তা আমাকে যেসব গাছ চিহ্নিত করে দিয়েছেন আমি সেইসব গাছই কেটে নিয়েছি। এখানে আমার আর কোন মতামত নেই।

অভিযোগ অস্বীকার করে জহিরুল কবির শাহীন বলেন, ‘আমি টেন্ডারবিহীন কোন ব্যক্তি মালিকানার গাছ কাটতে বলিনি। তাছাড়া এলাকায় কারো কাছে ঘুষও দাবি করিনি।

‘এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসাঃ তানিয়া ফেরদৌস জানান, ঘটনাস্থলে এসে বন কর্মকর্তার কাছে কেটে ফেলা গাছের ব্যাপারে জানতে চাইলে ৬৪টি গাছের হিসেব তিনি দিতে পারেননি। এ বিষয়ে তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। তাছাড়া ঘুষ দাবির বিষয়টির সত্যতা মিলেছে, লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews