1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
কলেজছাত্র হত্যার ১ মাস পরও অধরা খুনি - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরাই দেশ চালাচ্ছে: তথ্য উপদেষ্টা নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে পুলিশের বিশেষ হটলাইন ভৈরবে মরা গরুর মাংস বিক্রি, কসাইয়ের কারাদণ্ড ও জরিমানা বাঘারপাড়ায় ছাত্রদলের উদ্যোগে মানববন্ধন বাঘারপাড়ায় আদিবাসি জনগোষ্ঠির সাথে সম্প্রীতি স্থাপনে মতবিনিময় সভা ৮০ বছরের বৃদ্ধা মাকে ছাগলের ঘরে বন্দি, উদ্ধার করলো প্রশাসন বাঘারপাড়ায় ১৫০ কৃষক কে গ্রীষ্মকালীন বীজ ও সার বিতরণ শরণখোলায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে আলোচনা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী এম আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ যশোরে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা: অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

কলেজছাত্র হত্যার ১ মাস পরও অধরা খুনি

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ২১৪ জন খবরটি পড়েছেন

ইলিয়াস হোসাইন।।

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে কলেজছাত্র অপি হত্যার একমাস পরও উদঘাটন হয়নি হত্যার রহস্য। ফলে অধরাই রয়ে গেছে হত্যাকারীরা। তদন্তে পুলিশের অবহেলার কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে হত্যার শিকার অপির পরিবার দাবি করছে।

তবে পুলিশ বলছে, হত্যাকারীদের দ্রুতই গ্রেফতার করা হবে। মামলা সূত্রে জানা যায়, মির্জাগঞ্জের দেউলি সুবিদখালী ইউনিয়নের মধ্য রানীপুর গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কনেস্টবল আলতাফ হোসেনের ছেলে আরিফুর রহমান অপি। সে বরিশাল হাতেম আলী কলেজের অনার্স ৩য় বর্ষের ছাত্র ছিল। গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর বেলা ২টায় বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পাওয়ায় ৩০ ডিসেম্বর মির্জাগঞ্জ থানায় জিডি করেন আলতাফ হোসেন। নিখোঁজের তিন দিন পর গত ২ জানুয়ারি জেলার সদর থানাধীন চর আকবর এলাকায় পায়রা নদী থেকে অপির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

পরে পরিবার লাশটি অপির বলে শানাক্ত করে। এ ঘটনায় অজ্ঞাত আসামি উল্লেখ করে মির্জাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন অপির বাবা আলতাফ হোসেন। অপির বোন ইয়াসমিন আক্তার বলেন, অপির বন্ধু একই এলাকার লিমন ও সাব্বিরকে এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেয়। এরপর থেকেই তারা পলাতক। আমরা যথেষ্ট তথ্য-উপাত্ত পুলিশকে দিয়েছি। বারবার পুলিশের কাছে ধরনা ধরেছি। কিন্তু এক মাসের বেশি সময় পার হলেও পুলিশ গ্রেফতার করতে পারেনি কাউকে। এখনো উদঘাটিত হয়নি আমার ভাইয়ের হত্যার কারণ। 

একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে অনেকটাই বাকহীন অপির বাবা আলতাফ হোসেন। তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, একটি সাদা কাগজে পুলিশকে সন্দেহভাজনদের নামের তালিকা দিয়েছি, কিন্তু‘ ফলাফল শুন্য। আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। 

মির্জাগজ্ঞ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, হত্যাকারীদের শনাক্ত করা হয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ করা যাচ্ছে না। ২টি টিম ঢাকায় কয়েকবার হানা দিয়েছে। আশা করি মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে খুব শীঘ্রই হত্যাকারীদের ধরা সম্ভব হবে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews