1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরির অনুমোদন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০৮:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্যামনগরে অস্ত্রসহ সুন্দরবনের দুই জলদস্যু আটক ৮ জেলায় ঘণ্টায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, ১ নম্বর সতর্ক সংকেত ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রে বিধ্বস্ত ইসরাইলের বৃহত্তম তেল শোধনাগার,নিহত ৩ পরমাণু চুক্তি না করলে ‘ইরান বোকার মতো কাজ করবে’-ট্রাম্প ব্রিটিশ নাকি বাংলাদেশি? টিউলিপ সিদ্দিককে আদালতে তলব করল দুদক বাবাকে কোদাল দিয়ে হত্যা করলো ছেলে তেল আবিবে ইরানের হামলা, মার্কিন দূতাবাস আংশিক ধ্বংস সৌদি-তুরস্ক-পাকিস্তানকে নিয়ে যৌথ বাহিনীর ডাক ইরানের কুড়িগ্রাম হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত ২ চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ নিয়ে উত্তপ্ত সচিবালয়, ফোরামের কর্মসূচি অব্যাহত

যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরির অনুমোদন

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১৮০ জন খবরটি পড়েছেন

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে মানুষের মরদেহ থেকে জৈব সার তৈরির প্রক্রিয়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় মানুষের মরদেহ মাটিতে রূপান্তরিত করা সম্ভব। এটিকে পরিবেশবান্ধব হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সহজ উপায়ে প্রাকৃতিক জৈবপদ্ধতি হিসেবে এটিকে বিবেচনা করা হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে দেখা গেছে, আবদ্ধ অবস্থায় থাকলে কয়েক সপ্তাহ পর মরদেহ পচে যায়।

২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ওয়াশিংটন প্রথম এই পদ্ধতির অনুমোদন দেয়। এরপর কলোরাডো, ওরেগন, ভার্মন্ট ও ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে এ পদ্ধতির অনুমোদন দেওয়া হয়। রাজ্যের ডেমোক্রেটিক গভর্নর ক্যাথি হোচুল গত শনিবার অনুমোদন দেওয়ার পর নিউইয়র্ক ষষ্ঠ অঙ্গরাজ্য হিসেবে পদ্ধতিটির অনুমোদন দিল। মাটিতে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে জৈব সার তৈরির প্রক্রিয়াটি সম্পাদন করা হয়।

জৈব সার বানাতে আবদ্ধ জায়গায় মরদেহ রাখা হয়। সেখানে কাঠের গুঁড়া, বিশেষ ধরনের লতাপাতা ও খড় ঘাসের মতো কিছু উপাদান রাখা হয়। ধীরে ধীরে এগুলোতে পচন ধরে।প্রায় এক মাস এভাবে রাখা হয়। জীবাণুমুক্ত করার জন্য তাপ প্রয়োগ করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই মরদেহ জৈব সারে পরিণত হয়। এটি মাটিতে মিশিয়ে ফুলগাছ, সবজি চাষে বা বৃক্ষায়নে ব্যবহার করা যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান রিকম্পোজ বলেছে, এতে এক টন কার্বন সংরক্ষণ করা সম্ভব।জলবায়ু পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রাখে কার্বন ডাইঅক্সাইডের নিঃসরণ। এর প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, যা গ্রিনহাউস গ্যাসের প্রভাব হিসেবে পরিচিত।

মানব জৈব সারের সমর্থকেরা এই প্রক্রিয়াকে যথেষ্ট পরিবেশবান্ধব হিসেবে বিবেচনা করেছেন। এতে করে সীমিত জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলছেন তারা। তবে এই পদ্ধতি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। নিউইয়র্কের ক্যাথলিক বিশপ বলেছেন, মানবদেহকে গৃহস্থালির বর্জ্য হিসেবে বিবেচনা করা উচিত নয়। জৈব সারে রূপান্তরিত করার খরচ নিয়েও সমালোচনা রয়েছে। মানব জৈব সার সুইডেনে আইনিভাবে বৈধ। বিবিসি

আমাদের সময়ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews