1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
আগুন নেভাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে রোজা ছেড়েছেন ফায়ার সদস্যরা - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফকিরহাটে মোবাইল না পেয়ে কিশোরীর আত্মহত্যা গোয়ালন্দে নুরা পাগলার মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা, সরকারের তীব্র নিন্দা সহায়-সম্বলহীন শুক্কুরী বেগমকে ঘর উপহার দিলেন তারেক রহমান দৌলতপুরের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আল মামুন গ্রেফতার অভয়নগরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে চরমপন্থীদলের সদস্যের মৃত্যু শরণখোলায় কলেজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ৬০০ বিঘার সাদা শাপলার সমারোহ, দর্শনার্থীদের ভিড় ইসরায়েলবিরোধী তদন্ত দাবিতে তিন ফিলিস্তিনি মানবাধিকার সংস্থার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা অসুস্থতার ৪৭ দিন পর জনসম্মুখে জামায়াত আমির শফিকুর রহমান তিন বছরের শিশু হত্যার অভিযোগে চাচা-চাচি আটক

আগুন নেভাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে রোজা ছেড়েছেন ফায়ার সদস্যরা

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২১৫ জন খবরটি পড়েছেন

ভোরে সেহরি খেয়ে ঘুমিয়েছিলেন সবাই। সকাল হতে না হতেই ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সবগুলো ইউনিটে জরুরি সাইরেন বেজে ওঠে। সাইরেন শুনে ঘুমিয়ে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মুহূর্তেই ইউনিফর্ম পরে গাড়িতে উঠে বসেন।

এরপর রাজধানীর বঙ্গবাজারে লাগা ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রাণপণে কাজ শুরু করেন। তবে ভোরের অন্ধকার কাটিয়ে সূর্যের দেখা মিললেও ৫ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি ভয়াবহ আগুন।
সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিট। টানা পাঁচ ঘণ্টা আগুনে কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন বেশিরভাগ সদস্য। অনেকে রোজা রাখলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে এসে পানি পিপাসায় কেউ কেউ রোজা ভাঙতে বাধ্য হন।

ফায়ার সার্ভিস কর্মী নাজমুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, ‘সেহরি খাওয়া শেষে ঘুমিয়েছিলাম। ৬ টার পর হঠাৎ জরুরি বেলের শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। পরে দ্রুত গাড়িতে উঠে চলে আসি বঙ্গবাজারে। প্রায় টানা পাঁচ ঘণ্টা কাজ করে অনেকটা ক্লান্ত। আগুন লাগা ভবনে প্রচুর তাপ থাকায় গলা শুকিয়ে যায়। বাইরে এসে পানি খেয়ে রোজা ভাঙতে বাধ্য হয়েছি।’

আব্দুল কাদির নামের আরেক সদস্য বলেন, ‘রোজা রেখে এমন আগুনে কাজ করা খুবই কষ্টসাধ্য। বাধ্য হয়ে রোজা ভাঙতে হয়েছে।’ জাগো ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews