1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
আগুন নেভাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে রোজা ছেড়েছেন ফায়ার সদস্যরা - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
স্কলারশিপের ফাঁদে ডিআইইউ শিক্ষার্থীরা! প্রশাসনের কঠোর ব্যবস্থা আসছে ধরালীতে প্রাকৃতিক তাণ্ডব: ৩৬০ মিলিয়ন ঘনমিটার ধ্বংসাবশেষে গ্রাম নিশ্চিহ্ন উন্নয়ন কাজের অর্থ আত্মসাত: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি গ্রেপ্তার পটুয়াখালীতে ইয়াবা সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার কুড়িগ্রাম উলিপুরে সমাজসেবা কর্মকর্তা সেজে  প্রতারণা, জনতার হাতে যুবক আটক এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চাইল মাউশি কুড়িগ্রামে কোমল পানির সঙ্গে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে স্কুলছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার গাড়ির ভেতর থেকে উদ্ধার হলো কোরিয়ান অভিনেতা সং ইয়ং-কিউয়ের মরদেহ জুলাই আন্দোলন সবার – লন্ডনে দোয়া মাহফিলে তারেক রহমান শাহজালাল বিমানবন্দরে দোহা ফ্লাইট থেকে ৮ কেজি স্বর্ণ জব্দ

আগুন নেভাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে রোজা ছেড়েছেন ফায়ার সদস্যরা

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২০৯ জন খবরটি পড়েছেন

ভোরে সেহরি খেয়ে ঘুমিয়েছিলেন সবাই। সকাল হতে না হতেই ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সবগুলো ইউনিটে জরুরি সাইরেন বেজে ওঠে। সাইরেন শুনে ঘুমিয়ে থাকা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা মুহূর্তেই ইউনিফর্ম পরে গাড়িতে উঠে বসেন।

এরপর রাজধানীর বঙ্গবাজারে লাগা ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রাণপণে কাজ শুরু করেন। তবে ভোরের অন্ধকার কাটিয়ে সূর্যের দেখা মিললেও ৫ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি ভয়াবহ আগুন।
সবশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিট। টানা পাঁচ ঘণ্টা আগুনে কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন বেশিরভাগ সদস্য। অনেকে রোজা রাখলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে এসে পানি পিপাসায় কেউ কেউ রোজা ভাঙতে বাধ্য হন।

ফায়ার সার্ভিস কর্মী নাজমুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, ‘সেহরি খাওয়া শেষে ঘুমিয়েছিলাম। ৬ টার পর হঠাৎ জরুরি বেলের শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। পরে দ্রুত গাড়িতে উঠে চলে আসি বঙ্গবাজারে। প্রায় টানা পাঁচ ঘণ্টা কাজ করে অনেকটা ক্লান্ত। আগুন লাগা ভবনে প্রচুর তাপ থাকায় গলা শুকিয়ে যায়। বাইরে এসে পানি খেয়ে রোজা ভাঙতে বাধ্য হয়েছি।’

আব্দুল কাদির নামের আরেক সদস্য বলেন, ‘রোজা রেখে এমন আগুনে কাজ করা খুবই কষ্টসাধ্য। বাধ্য হয়ে রোজা ভাঙতে হয়েছে।’ জাগো ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews