1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদপিষ্টে ১১৬ জনের মৃত্যু - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০১:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শ্যামনগরে যুব বিভাগের মাদকবিরোধী র‍্যালি তিন খুনের স্বীকারোক্তিমূলক আসামি কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন কুড়িগ্রাম উলিপুরে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে ১ম দিনে অনুপস্থিত ৬৬, বহিষ্কার ২ নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে জোহরান মামদানির জয়লাভ ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ: নেতানিয়াহুর বিচার বাতিল করুন পদ্মায় ধরা পড়ল ২১ কেজির কাতল মাছ, বিক্রি ৩৮ হাজার টাকায় ইসরায়েলি গোয়েন্দার অডিও ফাঁস: “তালিকায় আছো, পালাও” নতুন বাংলাদেশ দিবস ও শহীদ আবু সাঈদ দিবস পালনের নির্দেশনা জারি চীনকে ইঙ্গিত? নিজ ভূখণ্ডে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল জাপান ইন্দিরা সরকারের অধীনে জোরপূর্বক বন্ধ্যাকরণ: এক গ্রামের ত্যাগ ও ট্র্যাজেডি

ভারতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদপিষ্টে ১১৬ জনের মৃত্যু

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
  • ৯৪ জন খবরটি পড়েছেন

ভারতের উত্তরপ্রদেশের হাথরসের রতিভানপুরে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলছিল মঙ্গলবার। অনুষ্ঠান শেষ হতেই হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। ওই অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যায় মানুষ জমায়েত হওয়ায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হয়ে ওঠে। এই ঘটনায় অন্তত ১১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ জানিয়েছেন। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আনন্দবাজার/দি প্রিন্ট/ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

উত্তরপ্রদেশের হাথরসসে ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর এক দলিত তরুণীর গণধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল হয়েছিল গোটা ভারত। সেই হাথরসই আবার পদপিষ্টের ঘটনায় গোটা ভারতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

পুলিশ সুপার রাজেশ কুমার সিংহ বলেন, “হাথরসের মুঘলাগড়ি গ্রামে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলছিল। সেই সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এখনও পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জন নারী, তিন শিশু এবং এক জন পুরুষ রয়েছে। কেন এবং কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি।

স্থানীয় সূত্রে খবর, শিশু এবং নারীসহ ১৫ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, একটি প্রার্থনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল মুঘলাগড়ি গ্রামে। একসঙ্গে প্রচুর মানুষ জমায়েত করেছিলেন ওই সভায়। কী কারণে হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছিল, তা জানার চেষ্টা চলছে। দেহগুলিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ঘটনাটির খোঁজখবর নিয়েছেন। তিনি ইতিধ্যেই একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। সেই তদন্ত কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন আগরার অতিরিক্ত ডিজি। ঘটনার খবর পেয়ে মুঘলাগড়ি গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রাজ্যের দুই মন্ত্রী লক্ষ্মীনারায়ণ চৌধরী এবং সন্দীপ সিংহ। রাজ্য পুলিশের ডিজিও ঘটনাস্থলে গিয়েছেন।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সিকন্দরারাউ হাসপাতালে আহতদের নিয়ে গেলেও সেখানে চিকিৎসা করার মতো পর্যাপ্ত চিকিৎসক ছিল না। হাসপাতালে এক জন চিকিৎসক ছিলেন। চিকিৎসার গাফিলতিরও অভিযোগ তুলেছেন তারা। ঘটনার পর দেড়ঘণ্টা কেটে গেলেও প্রশাসনের কোনও কর্মকর্তা আসেননি। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ জানিয়েছেন তারা।আমাদের সময়ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews