1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
শ্যামনগরে মৌমাছির ফ্রেম তৈরীর কারখানায় আগুন,৩ লাখ টাকার ক্ষতি - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মদনে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ পুলিশের জালে ধরা পাঁচ মাদক কারবারি মিরসরাইয়ে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে শতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ নুরুল হক নূরের সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার নীলফামারীতে ভারতীয় ট্যাবলেটসহ মা-ছেলে গ্রেফতার মৌচাকে মসজিদে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ৫ বছর পর সাংবাদিক নির্যাতনের মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন কারাগারে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরভাতা ৬ মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ শ্যামনগরে খোলপেটুয়া নদীর দেবে যাওয়া চরে জিও বস্তা ডাম্পিং সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মৎস্য শিকারের সময় আট জেলে আটক ফের স্বর্ণের দাম বেড়ে ভরি ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা

শ্যামনগরে মৌমাছির ফ্রেম তৈরীর কারখানায় আগুন,৩ লাখ টাকার ক্ষতি

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১০৯ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি-বিডিটেলিগ্রাফ

নিজস্ব প্রতিনিধি। সাতক্ষীরার শ্যামনগরে মৌমাছির ফ্রেম তৈরির কারখানাতে আগুন লেগে তিন লক্ষ টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। মৌমাছির ফ্রেম তৈরির কারখানাটির মালিক সিংহড়তলী গ্রামের রনজিত রায়ের ছেলে ভরত কুমার রায়ের । ঘটনাটি ঘটে,২১শে সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের হরিনগর বাজারে।

স্থানীয়দের ধারনা বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট  থেকে আগুন লাগতে পারে। বাজারের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীরা প্রথমে ধোয়া উড়তে দেখে এবং দ্রুত আগুনের তীব্রতা ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও বাজারের সর্বসাধারনের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। এসময় স্থানীয় কসমেটিক্স ব্যবসায়ী আবু হাসান ফায়ার সার্ভিসের খুলনা কন্ট্রোল রুমে ফোন দিলে খুলনা কন্ট্রোল রুম থেকে শ্যামনগর ফায়ার স্টেশনকে অবগত করেন।

শ্যামনগর ফায়ার স্টেশন থেকে লিডার শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ১টি ইউনিটের ২টি গাড়ি দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘটনা স্থলে আসেন কিন্তু ততক্ষনে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন। স্থানীয়রা বলেন পার্শ্ববর্তী নদী থাকার কারনে দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হয়েছি। 

কারখানার মালিক ভরত জানান, প্রতিদিনের ন্যায় আমার কারখানার শ্রমিকরা বিকাল সাড়ে চারটার সময় কারখানা বন্ধ করে চলে যায়। সন্ধ্যা সাত টারদিকে বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা আমাকে ফোন করে বলেন তোমার কারখানায় আগুন লেগেছে, আমি এসে দেখি আমার কারখানায় দাও দাও করে আগুন জ্বলছে।

আগুন লাগার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি একজন ইলেকট্রিশিয়ান মিস্ত্রী বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট  থেকে আগুন লাগার কোন কারণ আছে বলে আমি মনে করি না। তবে কিভাবে আগুন লেগেছে প্রাথমিক ভাবে সেটি আমি ধারনা করতে পারিনি। ভরত জানান, আমার কারখানায় প্রায় ৩ লক্ষ টাকার মালামাল আগুনে পুড়ে গেছে । এখন আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews