1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
অভয়নগরে ডিলারশিপ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ব্যবসায়ীর ১কোটি ৩০ লাখ টাকা নিয়ে প্রতারকের চম্পট - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০২:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শেখ হাসিনা-কামালকে অব্যাহতি চাইলেন আইনজীবী; যুক্তি হাসিনা দেশের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আবেদন গাজীপুরে ভয়াবহ আগুনে পুড়ল ১৬ দোকান, ক্ষতি কোটি টাকার সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পঞ্চগড়ে ছাত্রদলের পদ থেকে ৪ নেতাকে বহিষ্কার পঞ্চগড়ে ট্রাকের ধাক্কায় মারা গেলেন নববধূ, স্বামী আহত দৌলতপুরে বিএনপি কর্মী আজিজ হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন পঞ্চগড়ে নদীতে গোসলে নেমে ব্যবসায়ীর মৃত্যু বিশ্ব চকোলেট দিবস: উদযাপনে মেতেছে বিশ্ব, বাড়ছে সচেতনতাও পঞ্চগড়ে ছাত্রদল নেতাকে নিজ দলের কর্মীদের গণধোলাই কারবালার শহিদদের স্মরণে শ্যামনগরে তাজিয়া মিছিল

অভয়নগরে ডিলারশিপ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ব্যবসায়ীর ১কোটি ৩০ লাখ টাকা নিয়ে প্রতারকের চম্পট

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫
  • ৮৬ জন খবরটি পড়েছেন

১কোটি ৩০ লাখ টাকা ফিরে পেতে মৎস্যঘের মালিকদের সংবাদ সম্মেলন


নওয়াপাড়া পৌর (যশোর) প্রতিনিধি। অভয়নগরে ওষুধ কোম্পানির ডিলারশিপ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আব্দুল রউফ খাঁন নামে এক প্রতারক এক কোটি ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এ ব্যাপারে শনিবার দুপুরে ভুক্তভোগী সাত মৎস্যঘের মালিক নওয়াপাড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মঈন গাজী। তিনি বলেন, ‘আমরা সকলে মৎস্যঘের মালিক। মাছের ঘেরে বিভিন্ন ধরণের ওষুধের প্রয়োজন হয়। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে টেকনিকাল কেয়ার নামে একটি ওষুধ কোম্পানির মালিক পরিচয়ে আব্দুল রউফ খাঁন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

তিনি রাজশাহী জেলার বাগমারা উপজেলার গোয়ালকান্দি উদপাড়া গ্রামের হামিদুর রহমানের ছেলে।

তার কোম্পানির ‘ইউইএল ব্যাকট্রল’ নামে একটি ওষুধ মাছের ঘেরে ব্যবহারের পরামর্শ দেন। পরামর্শ মত দুই হাজার ৫শ টাকা কেজি দরে ওই ওষুধ কিনে আমরা ব্যবহার করতে শুরু করি। পাওডার জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করে ভালো ফলাফল আসছিল। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আব্দুল রউফ খাঁন আমাদের এক এক জনের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ শুরু করেন।’‘২০২৪ সালের জুলাই মাসে অভয়নগর উপজেলায় কোম্পানির ডিলারশিপ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে উপজেলার ধোপাদী গ্রামের মৃত সাহেব আলী গাজীর ছেলে আমি মঈন গাজীর ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা, আমার ভাই জসিম গাজীর পাঁচ লাখ টাকা, একই গ্রামের মৃত মতুল সরদারের ছেলে রাজন সরদারের ২০ লাখ টাকা, রাজ্জাক গাজীর ছেলে জাকির গাজীর ২০ লাখ টাকা, আলম মোল্যার ছেলে কামরুল মোল্যার ১০ লাখ টাকা, সুন্দলী ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত নিরাপদ মন্ডলের ছেলে অতীত মন্ডলের ৪০ লাখ টাকা ও মশিয়াহাটী গ্রামের সুভাষ বিশ্বাসের ছেলে মিল্টন বিশ্বাসের ২০ লাখ টাকা মোট এক কোটি ৩০ লাখ টাকা নিয়ে অভয়নগর থেকে পালিয়ে যান তিনি।’

মঈন গাজী আরো বলেন, ‘এরপর আব্দুল রউফ খাঁনকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। স্থানীয় ও রাজশাহী পুলিশের সহযোগিতায়ও তার সন্ধান মেলেনি। বর্তমানে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। ব্যাংক, এনজিও ও সমিতি থেকে ঋণ করা টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। ‘ইউইএল ব্যাকট্রল’ ওষুধের ডিলারশিপ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে আব্দুল রউফ খাঁন আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করে এক কোটি ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতারক আব্দুল রউফ খাঁনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিসহ টাকা ফিরে পেতে সরকার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’

এ ব্যাপারে আব্দুল রউফ খাঁনের ০১৯৯৩-১৭৮৭২৯ নম্বরে বারবার যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews