ভারতীয় বিমানবাহিনীর রাফাল যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে পাকিস্তানের প্রথম যুদ্ধপ্রস্তুত নারী ফাইটার পাইলট আয়েশা ফারুক বিশ্বজুড়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন। ৬ মে গভীর রাতে পাকিস্তানের আকাশে এই আকাশযুদ্ধ সংঘটিত হয়। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে রাফাল ধ্বংস করেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আয়েশা।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের আকাশে ভারতীয় একটি রাফাল বিমান ধরা পড়লে রাডার সিগন্যালে সাড়া দেন আয়েশা। কৌশলগত দক্ষতায় ছোঁড়েন এআইএম-১২০সি এএমআরএএএম ক্ষেপণাস্ত্র, যা ৮.৭ সেকেন্ডের মধ্যে লক্ষ্যবস্তুতে বিস্ফোরিত হয়। আন্তর্জাতিক সামরিক পর্যবেক্ষণ সংস্থাসহ ফরাসি গণমাধ্যমগুলোও রাফাল ধ্বংসের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সামরিক বিশ্লেষকদের মতে, এটি শুধু প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়, নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রেও এক যুগান্তকারী ঘটনা। আয়েশা ফারুক বিশ্বের প্রথম নারী পাইলট যিনি সরাসরি রাফাল ধ্বংস করেছেন।
আয়েশার জন্ম পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে। তিন বছর বয়সে বাবাকে হারিয়ে কঠিন বাস্তবতায় বেড়ে ওঠা আয়েশা পারিবারিক বাধা, সমাজের কটুকথা আর পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি পেরিয়ে হয়ে ওঠেন একজন প্রশিক্ষিত যুদ্ধবিমানচালক।
পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে বর্তমানে ১৯ জন নারী পাইলট রয়েছেন, তবে যুদ্ধক্ষেত্রে সক্রিয় অংশগ্রহণে প্রস্তুত একমাত্র নারী হলেন আয়েশা। দীর্ঘ সময় ধরে কঠোর অনুশীলন ও মানসিক প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে অর্জন করেন এই সক্ষমতা।
এক পুরনো সাক্ষাৎকারে আয়েশা বলেছিলেন, “আমি কোনো বিশেষ পরিচয়ে নিজেকে দেখিনি। আমাদের কাঁধে একই ভার, পায়ের নিচে একই মাটি।”
আয়েশার এই অভিযান শুধু সামরিক নয়, সামাজিকভাবেও এক গুরত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে—যে নারীও হতে পারেন যুদ্ধক্ষেত্রে জাতির রক্ষাকর্তা।