1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
লক্ষ্মীপুরে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেল ২০ গ্রাম, আতঙ্কে উপকূলবাসী - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ব্যক্তির দায় দল নেবে না: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল মানিকগঞ্জে জিপিএ ৫ না পেয়ে প্রধান শিক্ষকের মেয়ের আত্মহত্যা: এলাকায় শোক যুবদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ, পদত্যাগ করলেন ৯ ছাত্রদল নেতা ৪৫ বছর ইমামতি শেষে রাজকীয় বিদায়, মসজিদ কমিটির ব্যতিক্রমী আয়োজন কলমাকান্দা উপজেলা বিএনপির নব নির্বাচিত সভাপতি খায়ের,সম্পাদক সাইদুর স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা আমাদের কেনা যাবে না-সাতক্ষীরায় হুঁশিয়ারি দিলেন এনসিপি আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শ্বশুরের হাতে জামাতার শিরশ্ছেদ, খণ্ড-বিখণ্ড দেহ উদ্ধার নওগাঁয় নাতির মরদেহ উদ্ধার, শোক সইতে না পেরে দাদার মৃত্যু মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডে সরকার মবকে প্রশ্রয় দিচ্ছে- তারেক রহমান

লক্ষ্মীপুরে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেল ২০ গ্রাম, আতঙ্কে উপকূলবাসী

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫
  • ১৬ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি-সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।

লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগর উপজেলার অন্তত ২০টি উপকূলীয় গ্রাম টানা বৃষ্টিপাত ও মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে। প্লাবনের ফলে ব্যাপক দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার হাজারো মানুষ।

জেলার কালকিনি, সাহেবেরহাট, পাটওয়ারীরহাট, চরফলকন, চরমার্টিন, চরলরেঞ্চ, আলেকজান্ডার, বড়খেরী, চরগাজী ও চরআবদুল্লাহ ইউনিয়নের নিচু এলাকাগুলো পানিতে তলিয়ে গেছে। জোয়ারের তোড়ে বসতঘর, রাস্তা, ফসলি জমি এবং নিচু ঘরের ভিটি পানির নিচে চলে যায়। বিশেষ করে চরমার্টিন এলাকায় রাস্তা ভেঙে গিয়ে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে।

বৈরী আবহাওয়ার কারণে লক্ষ্মীপুর-ভোলা নৌরুটে ফেরি ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। ছোট ছোট নৌযানগুলোর চলাচলও স্থগিত রয়েছে।

জোয়ারে তলিয়ে গেছে স্থানীয়দের ব্যবহৃত শত শত পুকুর ও মাছের ঘের। দুই শতাধিক পুকুরের মাছ ভেসে গেছে বলে জানায় স্থানীয়রা। গৃহস্থালি কাজে সমস্যা, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু রক্ষায় হিমশিম খেতে হচ্ছে পরিবারগুলোকে।

এদিকে, ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ৩১ কিলোমিটার তীর রক্ষাবাঁধের কাজ চলছে ধীরগতিতে। তার মধ্যে মাতাব্বরহাট এলাকার প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ উত্তাল ঢেউয়ে হুমকির মুখে রয়েছে। যেকোনো সময় বাঁধটি ভেঙে ভয়াবহ ক্ষতির আশঙ্কা করছে স্থানীয়রা।

জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার বলেন, “রামগতি ও কমলনগরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হলেও বন্যার সম্ভাবনা নেই। তবু ২৮৫টি আশ্রয়ণ কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং ৬৪টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। পর্যাপ্ত শুকনো খাবারও মজুত রয়েছে।”

স্থানীয়রা দ্রুত টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন, যাতে প্রতি বর্ষায় একই দুর্ভোগ আর না পোহাতে হয়।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews