1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
এক কলেজে তিন অধ্যক্ষ, স্থবির শিক্ষা কার্যক্রম - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জমি সংক্রান্ত জেরে হামলায় আহত মা-মেয়ে, থানায় অভিযোগ রাতের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর কড়া নিরাপত্তায় কাবা শরিফে পবিত্র গোসল, অংশ নেবেন সৌদি বাদশাহ ফেব্রুয়ারির আগেই জাতীয় নির্বাচন, প্রস্তুতি শেষের নির্দেশ ডিসেম্বরে মা-বাবার জন্য যেভাবে দোয়া করবেন ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক নারীর মৃত্যু দেবহাটা পারুলিয়ায় স্যানিটারী ন্যাপকিন তৈরীর যন্ত্রপাতি ও উপকরণ সামগ্রী বিতরণ  হেলমেট-বুলেটপ্রুফে আদালতে পলক, কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে অঝোরে কাঁদলেন ২০২৪ সালের গণহত্যার দায়ীদের বিচার করতেই হবে-সোহেল তাজের মন্তব্য মির্জা ফখরুল: ‘দ্রুত দেশকে নির্বাচনের ট্র্যাকে আনা দেশের জন্য মঙ্গল’

এক কলেজে তিন অধ্যক্ষ, স্থবির শিক্ষা কার্যক্রম

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
  • ১২ জন খবরটি পড়েছেন

নীলফামারী প্রতিনিধি।

নীলফামারীর জলঢাকার শিমুলবাড়ি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ পদ নিয়ে ত্রিমুখী দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এক কলেজেই তিনজন ব্যক্তি অধ্যক্ষ পদ দাবি করায় শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সরকারি কলেজ হিসেবে জাতীয়করণ হওয়ার পর উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুল হান্নান ২০২১ সাল থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তবে চলতি বছরের ৮ এপ্রিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত অধ্যাপক এ. কে. এম সিদ্দিকুর রহমানকে কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে পদায়ন করা হয়।

পদায়ন সংক্রান্ত ওই আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আব্দুল হান্নান ২৭ মে হাইকোর্টে রিট দায়ের করলে, আদালত ১ জুন সিদ্দিকুর রহমানের পদায়ন তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন এবং আব্দুল হান্নানকে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।

তবে আদালতের আদেশ উপেক্ষা করে অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান কলেজে যোগ দিয়ে আব্দুল হান্নানকে দায়িত্ব না দিয়ে সহকারী অধ্যাপক অশোক কুমার রায়কে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত করেন। একই সঙ্গে, হান্নানের জুন মাসের বেতন-ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে তার অভিযোগ।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে আব্দুল হান্নান বলেন, “আমি আদালতের নির্দেশে বৈধভাবে দায়িত্ব পালন করছি, কিন্তু আমার বেতন বন্ধ করে আমাকে মানবেতর অবস্থায় ফেলা হয়েছে।”

এ বিষয়ে মন্তব্য জানার জন্য সহকারী অধ্যাপক অশোক কুমার রায় এবং অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তারা ফোন কেটে দেন বা পরে কথা বলার কথা বলেন। পরে সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রীর পরিচয়ে এক নারী ফোন করে প্রতিবেদকের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

বর্তমানে কলেজটিতে শিক্ষা কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে এবং সংশ্লিষ্টরা দ্রুত এ সংকটের সমাধানের দাবি জানাচ্ছেন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews