1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
লোহাগড়ায় মাছ আড়ত থেকে নিয়মবহির্ভূত ২০ লাখ টাকা আদায়ের অভিযোগ - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় শ্যামনগর ছাত্রদল আহবায়ককে শোকজ মেহেরপুরে অবৈধ রং উৎপাদনে নিভালাক পেইন্টসকে দুই লাখ টাকা জরিমানা চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় দুজন নিহত, দুজন আশঙ্কাজনক ইন্দোনেশিয়া ও মিয়ানমারে দুই ভূমিকম্প, বাংলাদেশে আগের কম্পনে ১০ মৃত্যু ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আইরিশদের বড় ব্যবধানে সিরিজ হারাল বাংলাদেশ হাসিনার রায় দ্রুত কার্যকর না হলে জনগণ ন্যায়বিচার পাবে না: নাহিদ সুষ্ঠু নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতা করবে সেনাবাহিনী: সেনাপ্রধান জনবল নিয়োগ দেবে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ, পদ ১৫, আবেদন নির্ধারিত ফরমে বিকেল ৫টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ, ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ঢাবি

লোহাগড়ায় মাছ আড়ত থেকে নিয়মবহির্ভূত ২০ লাখ টাকা আদায়ের অভিযোগ

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১২৮ জন খবরটি পড়েছেন

লোহাগড়া প্রতিনিধি। লোহাগড়া উপজেলা সদরের আলামুন্সির মোড় এলাকায় একটি ব্যক্তিমালিকানাধীন মাছের আড়ত থেকে নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রায় ২০ লাখ ৮০ হাজার টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন লোহাগড়া পৌর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর মিলু শরীফ।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, গত পহেলা বৈশাখের পর থেকে মিলু শরীফ তার লোকজন পাঠিয়ে খাজনা দাবি করতে থাকেন। কোনো সরকারি বা পৌর ডকুমেন্ট না দেখিয়েই তাদের কাছ থেকে জোরপূর্বক টাকা আদায় করা হয় বলে দাবি আড়তদারদের। এ ঘটনায় বর্তমানে আতঙ্কে রয়েছেন আড়তের ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতারা।

মায়ের ভান্ডার মৎস্য আড়তের মালিক ফারুক শেখ বলেন, “আমরা ব্যক্তিগত জায়গায় ব্যবসা করি। পৌরসভা বা কারো কাছে খাজনা দেওয়ার কোনো নিয়ম নেই। তারা কাগজপত্র দেখাতে না পারলেও জোর করে টাকা নিয়েছেন।”

একতা মৎস্য আড়তের রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস রবিন জানান, “তিন বছর ধরে ব্যবসা করছি, কোনোদিন খাজনা দিতে হয়নি। এবার হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করা হয়েছে। সাংবাদিকদের বললে পরিণাম ভালো হবে না—এমন হুমকিও দিয়েছে।”

অন্যদিকে, মিলু শরীফ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমি শুধু সমন্বয়ের কাজ করেছি। টাকাগুলো আমার মাধ্যমে পৌরসভায় জমা দেওয়া হয়েছে। আমি কোনো টাকা নেইনি বা খাজনা তুলি নাই। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।”

লোহাগড়া পৌরসভার প্রশাসক মিঠুন মৈত্র বলেন, “পৌরসভার আওতায় সাতটি হাটবাজার ইজারা দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যক্তিমালিকানাধীন জায়গায় ইজারা দেওয়ার সুযোগ নেই। আলামুন্সির মোড়ের আড়ত পৌরসভার তালিকায় নেই।”

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ বেচাকেনা হয় এই আড়তে। এক হাজারেরও বেশি মানুষের জীবিকা এর সঙ্গে জড়িত। নিয়মবহির্ভূত অর্থ আদায়ের ঘটনায় ব্যবসা এখন চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছে।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews