1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
কুমিল্লার বন্দিশাহী মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাদক সেবনকালে ধরা প্রধান শিক্ষক,মোবাইল কোর্টে ১৫ দিনের কারাদণ্ড শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে “কথার কথা নয়, ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন”-প্রধান উপদেষ্টা বুটেক্সে পাটশিল্পের উপর “হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও ফাতেমা আহমেদ ট্রাস্ট লেকচার–২০২৫” অনুষ্ঠিত   দৌলতপুরে বিশ্ব হাতধোয়া দিবস পালিত অভয়নগরে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যান আরোহীর মৃত্যু ঝিনাইদহে গৃহবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা, আগুনে দগ্ধ স্বামীও ওভারটেক করতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ভাঙ্গায় প্রাণ গেল এক যাত্রীর ১৬ অক্টোবর প্রকাশ হবে এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল রাজস্থানে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা: অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

কুমিল্লার বন্দিশাহী মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৪৯১ জন খবরটি পড়েছেন

কুমিল্লায় পরিত্যক্ত অবস্থার অযুহাতে একটি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে বুধবার মসজিদ ভাঙার কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া আফরিন।

স্থানীয়রা জানান, কুমিল্লা সদর উপজেলার পাঁচথুবী ইউনিয়নের চাঁনপুর মধ্যপাড়া এলাকায় প্রায় ৩০ বছর আগে বন্দিশাহী জামে মসজিদ নির্মাণ করা হয় এলাকাবাসীর অর্থায়নে। গত প্রায় ৫ বছর আগে ওই মসজিদের পাশে নতুন আরেকটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। এরপর থেকে বন্দিশাহী জামে মসজিদটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে।

স্থানীয়রা আরোও জানান,গত তিনদিন আগে চাঁনপুর এলাকার মৃত কালা মিয়ার ছেলে বিল্লাল হোসেন মসজিদটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন । তিনি মসজিদের স্থানে মার্কেট নির্মাণ করবেন বিল্লাল হোসেন নামের একজন।

অভিযোগ প্রসঙ্গে বিল্লাল হোসেন বলেন, বাবা-চাচারা প্রায় ৩০ বছর আগে মসজিদটি নির্মাণ করেছেন। মসজিদটির জায়গাও আমাদের দেওয়া, এটা খাস জায়গা নয়। আমার বাবা-চাচারা জায়গাটি মসজিদের নামে ওয়াকফ্ করে দিয়েছেন। মসজিদটি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত। এজন্য এটি ভেঙে সেখানে একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা করার উদ্যোগ নিয়েছি। মসজিদের স্থানে মার্কেট নির্মাণ করার কথা মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি কাজগপত্র নিয়ে ইউএনও’র কাছে যাবো।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাকিয়া আফরিন বলেন, ওই মসজিদটি সরকারের এক নম্বর খাস খতিয়ানে থাকা সম্পত্তিতে নির্মিত হয়েছে। তবে আমরা এটির অনুমোদন দেইনি। এরপরও সরকারি সম্পত্তিতে থাকা মসজিদ তিনি (বিল্লাল) এভাবে ভাঙতে পারেন না। খবর পেয়ে ভাঙার কাজ বন্ধ করে দিয়েছি। তাকে বলেছি, কীভাবে তিনি এটি ভাঙতে পারেন, তা কাগজপত্রসহ আমাদেরকে জানাতে। সুত্র-আমাদের সময় ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews