এ আর রাকিবুল হাসান,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি।
কুড়িগ্রাম জেলাধীন চর রাজিবপুর উপজেলার রাজিবপুর সদর ইউনিয়নের বালিয়ামারী সীমান্ত কুলে ভারত বাংলা আন্তর্জাতিক বর্ডার হাটে ২৫ জন সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বিক্রেতা (ভেন্ডার)। এই ২৫ জনের মধ্যে মাত্র এক জনের বর্ডার হাটে সুপারি বিক্রি করার অনুমতি প্রদান করেছে বাংলাদেশ সরকার।যাহা ফরজ আলী নামে তালিকা ভুক্ত আছে।
বাকি ২৪ জনের নামে অন্যান্য সামগ্রী বিক্রির করার অনুমতি দেয়া আছে। আর ২৫ জনের মধ্যে ১ জন ব্যক্তি মৃত্যু বরণ করেছে । প্রশাসনের যোগসাজসে
বালিয়া মারী বর্ডার হাটে রমরমা/জমজমাট কালো বাজারির ন্যায় ব্যবসা চলছে আইন রক্ষাকারী ও প্রশাসনের সহায়তায়। এটা কালোবাজারি হিসাবে গন্য।
বিগত ২৩/০৬/২০১১ইং তারিখে সাবেক ইউ এনও আঃ কাদের কর্তৃক অনুমোদিত যাহা ইংলিশ মিডিয়াম। গত ০৭/০৭/২০২১ইং তারিখে সাবেক ইউ এনও নবীরুল ইসলাম কর্তৃক বাংলায় অনুমোদিত ৮ জনের নাম । সময়টি ছিল করোনা কালীন,হাট টি ছিল বন্ধ। আন্তর্জাতিক মানের হাটে কি ভাবে বাংলা মিডিয়ামে পন্যের নাম উল্লেখ করে তালিকা অনুমোদন করে যেটা অবাক ব্যাপার। তালিকাটি প্রকাশ করায় জনমনে এক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এই বিষয়ে বিজিবি কোম্পানি কমান্ডারের কাছে জানতে চাইলে বলেন, এ বিষয়ে ইউ এনও অমিত চক্রবর্তী জানেন।
কাষ্টম অফিসার আঃ মান্নান বলেন, আমি জানিনা আমার উপর ওয়ালা জানেন।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সাইদুল ইসলাম আরীফ এর নিকট জানতে চাইলে বলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী হাটটির সভাপতি । জেলা প্রশাসক সভাপতির সঙ্গে কথা বলতে বলেন।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী এর সঙ্গে কথা বললে,বলেন ইউ এনও অমিত চক্রবর্তী এর সঙ্গে কথা বলছি, ইউ এনও তদারকির দায়িত্বে আছে এবং তার সঙ্গে কথা বলেন।
ইউ এনও অমিত চক্রবর্তী এর সাথে মুঠোফোনে বারংবার যোগাযোগ করা হলে তাকে মুঠোফোনে পাওয়া যায় নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু ব্যক্তি বলেন,জন নেত্রী শেখ হাসিনা সরকার যেন অতিলম্বে দেশি পণ্যের অবৈধভাবে পাচার বন্ধ করে দেশে সুশাসন ব্যবস্থা বহাল রাখেন।