1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
শাঁখায় স্বাবলম্বী শালিখার অভিজিৎ ঘোষ - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কিশোরগঞ্জে রাস্তার পাশ থেকে অটোচালকের লাশ উদ্ধার! নির্বাচনই একমাত্র পথ: প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় বিএনপির সমর্থন ৫ দাবিতে এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরি প্রত্যাশীদের বিক্ষোভ গাজায় ফের রক্তপাত: ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৮৩, শিশুরা মরছে অনাহারে ফেব্রুয়ারি ২০২৬–এ নির্বাচন: ড. ইউনূস জানালেন সময়সীমা ‘কথায় কথায় বাংলা ছাড়, বাংলা কি তোর বাপ-দাদার? দুর্গাপুরে চার শহীদের স্মরণে গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত উখিয়ায় সৈকতে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার দুপুরের মধ্যে ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত বেগমগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাইক্রোবাস ওয়াপদা খালে পড়ে ৭ জন নিহত

শাঁখায় স্বাবলম্বী শালিখার অভিজিৎ ঘোষ

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১৩২ জন খবরটি পড়েছেন

লক্ষ্মণ চন্দ্র মন্ডল, শালিখা (মাগুরা)।

মাত্র ৬০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে শাঁখার ব্যবসা শুরু করেন অভিজিৎ ঘোষ। একযুগ পেরোতে না পেরোতেই অভিজিৎ এখন স্বাবলম্বী । তার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে এখন চারজন কর্মীর বেতনই ৬০ হাজার টাকার উপরে। কর্মীদের বেতন ও আনুষঙ্গিক খরচ বাদ দিয়ে অভিজিতের নিজের আয় এখন অর্ধলক্ষাধিক টাকার উপরে।

অভিজিতের শাঁখা এখন নিজ জেলা মাগুরার পাশাপাশি যশোর, নড়াইল, কুষ্টিয়া, কালিগঞ্জ, দিনাজপুর, রংপুর, চুয়াডাঙ্গা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুরসহ পদ্মার এপার-ওপারের মোট ১০-১২টি জেলায় পাইকারি দরে বিক্রি হয়।

বলছিলাম মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার আড়পাড়া বাজারের পূঁজা শঙ্খ ভান্ডারের সত্তাধিকারী অভিজিৎ ঘোষের কথা। আর্থিক অনটনের কারণে মাধ্যমিকের গণ্ডি শেষ না করেই ২০০৭ সালে বাড়ি ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন অভিজিৎ । পরে সেখানে একটি গার্মেন্টসে কয়েক বছর কাজ করে ২০০৯ সালে নিজ জেলা মাগুরায় ফিরে এসে মাগুরা জেলার মা শঙ্খ ভান্ডারে কিছুদিন কাজ করে পরে নিজেই একটি শঙ্খ ভান্ডার দাড় করান। যেখানে ভারত ও শ্রীলঙ্কা থেকে কড়ি শঙ্খ, জাজি শঙ্খ ,ধনা শঙ্খ, কানাচানা শঙ্খ এবং পাটি শঙ্খসহ বিভিন্ন প্রকার শঙ্খমালা আমদানি করে তা থেকে ব্রেসলেট শাঁখা, স্বর্ণ কাটা শাখা, চূড় শাঁখা, বাউটি শাঁখা, টায়ার শাঁখা, পাথর সেটিং শাঁখাসহ নানা ডিজাইনের শাঁখা তৈরি করা হয় যা প্রতি জোড়া মান ভেদে ২শ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত পাইকারি দরে বিক্রি করা হয়। বছর দুয়েকের মধ্যেই ব্যবসা থেকে কাঙ্ক্ষিত লাভ পেতে শুরু করেন তিনি। তারপর থেকে অভিজিৎকে আর পিছু তাকাতে হয়নি। এখন তার আড়পাড়া মাগুরা মিলে দুটি প্রতিষ্ঠানে চলে শাঁখা বিক্রির কাজ।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, অভিজিৎ ঘোষের ছোট্ট দোকানে দিনভর বিভিন্ন ডিজাইনের শাঁখা তৈরি করছেন তার কর্মচারীরা। কেউ শঙ্খের মালা কাটছেন, কেউ শাঁখার নকশা করছেন, কেউ শাঁখা নিয়ে ঘষাঘষি করছেন, কেউ শাঁখা প্যাকেট করে বিভিন্ন এলাকায় কুরিয়ার করছেন।

পূজা শঙ্খ ভান্ডারের সত্তাধিকারী অভিজিৎ ঘোষ বলেন, আমার শঙ্খ ভান্ডারে প্রতিদিন চারজন কর্মী কাজ করে। এখানে যে শাঁখা তৈরি করা হয় তা মাগুরা জেলাসহ পার্শ্ববর্তী ১২টি জেলায় পাইকারি ধরে বিক্রি করা হয়। তবে সরকারি সহযোগিতা পেলে দোকানটাকে আরো বেশি বড় করতে পারতাম । যেখানে অর্ধশতাধিক লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থার সুযোগ করা যেত।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews