মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে আহত অবস্থায় মুরাদুল ইসলাম ওরফে মুন্নাকে (৪০) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মুরাদুল সেজামুড়া সীমান্তঘেঁষা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
নিহতের পরিবারের দাবি, বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে ডেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের ভেতরে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাঁকে মারধর করে ফেরত পাঠায়। তাঁর স্ত্রী রত্না আক্তার জানান, হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্বামী নিজেই তাঁকে নির্যাতনের ঘটনা বলেছেন। “বিজিবি তাঁকে ধানের জমিতে ফেলে চলে গেছে”—এমন অভিযোগও তোলেন তিনি।
তবে এ বিষয়ে ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ২৫ বিজিবির সরাইল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারাহ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, “মুরাদুল অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেন এবং সুস্থভাবে ফিরে আসেন। তিনি নিজেই জানিয়েছেন যে, ভারতের অভ্যন্তরে যাননি। কে তাঁকে মারধর করেছে তা জানা যায়নি।”
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত মুরাদুল সীমান্তসংলগ্ন ফসলি জমিতে কাজ করতেন। ঘটনার দিন দুপুরে খাওয়ার পর জমিতে গেলে আর ফিরে আসেননি। সন্ধ্যার দিকে তাঁকে সেখানেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সফিউল্লাহ আরাফাত জানান, মুরাদুলকে অচেতন অবস্থায় আনা হলে রাত ১০টা ২১ মিনিটে মৃত ঘোষণা করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
বিজিবি জানিয়েছে, মুরাদুলের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত চলছে। তিনি কেন সীমান্ত পেরিয়েছিলেন বা চোরাকারবারের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর সীমান্তে এক যুবকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিরাজ করছে। নিহতের পরিবার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ-এর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে আহত অবস্থায় মুরাদুল ইসলাম ওরফে মুন্নাকে (৪০) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মুরাদুল সেজামুড়া সীমান্তঘেঁষা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
নিহতের পরিবারের দাবি, বিএসএফ সদস্যরা তাঁকে ডেকে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের ভেতরে নিয়ে যায় এবং সেখানে তাঁকে মারধর করে ফেরত পাঠায়। তাঁর স্ত্রী রত্না আক্তার জানান, হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্বামী নিজেই তাঁকে নির্যাতনের ঘটনা বলেছেন। “বিজিবি তাঁকে ধানের জমিতে ফেলে চলে গেছে”—এমন অভিযোগও তোলেন তিনি।
তবে এ বিষয়ে ভিন্ন বক্তব্য দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। ২৫ বিজিবির সরাইল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারাহ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, “মুরাদুল অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করেন এবং সুস্থভাবে ফিরে আসেন। তিনি নিজেই জানিয়েছেন যে, ভারতের অভ্যন্তরে যাননি। কে তাঁকে মারধর করেছে তা জানা যায়নি।”
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত মুরাদুল সীমান্তসংলগ্ন ফসলি জমিতে কাজ করতেন। ঘটনার দিন দুপুরে খাওয়ার পর জমিতে গেলে আর ফিরে আসেননি। সন্ধ্যার দিকে তাঁকে সেখানেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সফিউল্লাহ আরাফাত জানান, মুরাদুলকে অচেতন অবস্থায় আনা হলে রাত ১০টা ২১ মিনিটে মৃত ঘোষণা করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
বিজিবি জানিয়েছে, মুরাদুলের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত চলছে। তিনি কেন সীমান্ত পেরিয়েছিলেন বা চোরাকারবারের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক ছিল কি না—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।