বিলাল মাহিনী বুকের ভিতর আহত শব্দগুলো হামাগুড়ি দিয়ে ছুটে যায় একটু মায়ার খোঁজে পাজোর ভেঙ্গে বেরিয়ে আসে হৃদযন্ত্র শুধুই তোমার
বিলাল মাহিনী পৃথিবীটা এমন-ইএখানে কেউ কারো নাশুধু সময়ের পিছে ছুটে চলা…এখানে সবকিছুই আপনার-আমার মতো করে হবে না,কিছু কিছু সিদ্ধান্ত উপর
মো: ইশরাক শাহরিয়ার বাবু মনে রেখ তুমি আমায়, মনে প্রাণে, ভুলে যেওনা না আমায়___আমিও ভুলে যাবনা তোমায়। যেখানে থাকনা কেন তুমি!
বিলাল মাহিনী দীপালি দীপাকে বললো, শোন- এই যে আমি এখন যে বাড়িতে থাকছি, এটা আমার বাবার বাড়ি খাওয়া-দাওয়া যা করছি
বিলাল মাহিনী মেয়ে দু মাসের পোয়াতি, এতেই মায়ের ঘুম হারাম হয়ে গেছে ;গর্ভবতী মেয়ের যাতে এক পেয়ালা জল ঢেলে পান
বিলাল মাহিনী মাচার নিচ থেকে পাকা আমের ঘ্রাণ আসছেবাতাসে কাঁঠাল পাকার মিষ্টি গন্ধভরা দুপুরে হৃদয়ে বাজে বকুলের ছন্দনীলাভ আসমানে রূপালি
বিলাল মাহিনী ধর্ম’র মর্মকথা বিশ্বাস আর আশ্বাস ধর্ম মানে না যুক্তি আবার ধর্মেই মেলে মুক্তি ধর্মে- পায়ের মাপে জুতো হয়
বিলাল মাহিনী একেবারেই অপ্রত্যাশিত দেখা হয়েছিল আমাদেরতারপর কতো দিবস রজনী শব্দস্রোতে ভেসেছি দুজন তার কোনো ইয়াত্তা নেইকতো স্বপ্ন ঝুলেছে চোখের
বিলাল মাহিনী খুব কাছ থেকে দেখেছি কাছের মানুষগুলোকেনিদারুণ দুঃখ-কষ্টের সময়আবার সুখের সময়ওদুঃখ-কষ্টের সময় পাইনি তেমন কাউকেহৃদয়হীনার কারাগারে যখন ঢুকরে কেঁদেছিছোট্ট
বিলাল মাহিনী বিচি থেকে অঙ্কুরিত চারা এরপর দু’পাতা, তারপর ডালপালা এক সময় সবুজ পত্র-পল্লবে ভরে যায়, হয়ে উঠে বিশাল ছায়াদানি