1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
চিলমারীতে মুদি দোকানিকে হত্যার ১৮ বছর পর রায় ঘোষণা, ৮ জনের  যাবজ্জীবন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মাগুরায় শিশু ধর্ষনে অভিযুক্তদের বাড়ি ভাঙচুর ও আগুন দিলো ক্ষুব্ধ জনতা কালীগঞ্জে পরিষদে ৩ যুবককে পেটানো চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বাঘারপাড়ায় বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত আজ ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বিচার শুরুর আগেই না ফেরার দেশে মাগুরায় ধর্ষিতা সেই শিশুটি চট্টগ্রামে বাস চাপায় অটোরিকশার ভাই-বোনসহ তিনজন নিহত মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টা ও স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টার গভীর প্রকাশ মাগুরার নির্যাতিত শিশুটি আর নেই আড়াইহাজারে ইউপি চেয়ারম্যানের ১৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেন, দুদকের মামলা স্পর্শিয়ার প্রেমে পড়েছেন এক সাথে দুই ভাই !

চিলমারীতে মুদি দোকানিকে হত্যার ১৮ বছর পর রায় ঘোষণা, ৮ জনের  যাবজ্জীবন

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ৯ মে, ২০২২
  • ৩৯৬ জন খবরটি পড়েছেন

 এ আর রাকিবুল হাসান, কুড়িগ্রাম।।

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে মুদি দোকানি নূরুন্নবী মিয়াকে (২০) হত্যার দায়ে আট আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা জজ আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান আসামিদের উপস্থিতিতে এ আদেশ দেন। পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আব্রাহাম লিংকন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- রাশেদ মিয়া, মোসলেম উদ্দিন, তছলিম উদ্দিন, মকবুল হোসেন, নুরু মিয়া, মোনাল মিয়া ওরফে মোন্নাফ. আ. কাদের এবং মিন্টু।

এরা সবাই চিলমারী উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কাঁচকোল এলাকার সড়কটারী গ্রামের বাসিন্দা।
নূরুন্নবী মিয়া উপজেলার কাঁচকোল এলাকার মোখলেছুর রহমানের ছেলে।

২০০৪ সালের ২২ জানুয়ারি দিবাগত রাতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের এক দিন পর নিহতের বাবা বাদী হয়ে চিলমারী থানায় মামলা করেন। দীর্ঘ ১৮ বছর মামলার কার্যক্রম শেষে আদালত সোমবার আট আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৪ সালের ২২ জানুয়ারি রাতে আসামি রাশেদ নূরুন্নবীর সঙ্গে তার মুদির দোকানের ভেতর ঘুমিয়েছিল। পূর্ব শত্রুতার জেরে সেদিন দিবাগত রাতে নূরুন্নবীকে পরিকল্পিতভাবে দোকানের ভেতর ঘুমন্ত অবস্থায় গলায় মাফলার পেঁচিয়ে হত্যা করে রাশেদ ও অন্য আসামিরা। পরের দিন সকালে নিহতের ভাই আশরাফুল ইসলাম দোকানে গিয়ে নূরুন্নবীর মরদেহ দেখতে পায়। পরে স্থানীয়রা ছুটে এসে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় নিহতের বাবা মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে চিলমারী থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৯ জনের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। পরে চাঁদ মিয়া নামে এক আসামির মৃত্যু হলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত অপর আট আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন পিপি আব্রাহাম লিংকন। আর আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন ও সামসুজ্জোহা রুবেল।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews