1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে মিলল প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৭:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাত্র ১০ ব্যাংকে জমেছে দেশের ৭১% খেলাপি ঋণ ট্রাম্পের পরিকল্পনা স্থগিত, তবুও ২৪ ঘণ্টায় মার্কিন পদক্ষেপের সম্ভাবনা ট্রাম্প বললেন ‘হামলা করতেও পারি’, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি আগামী পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, কিছু এলাকায় ভারী বর্ষণের আশঙ্কা ৪৫তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় পাস ৬,৫৫৮ জন, সামনে ভাইভা মাত্র ১৫ মিনিটেই শেষ, ৪৯৫ রানে থামলো বাংলাদেশের ইনিংস বাবার সালিশের প্রতিশোধে প্রাণ গেল শিশু হোসেইনের খালেদা জিয়া হাসপাতালে, শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল চরবাসীর প্রতিদিন কাটে টিকে থাকার লড়াইয়ে ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: সামরিক অভিযানের ইঙ্গিত স্পষ্ট?

মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে মিলল প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৪০ জন খবরটি পড়েছেন

ডেস্ক নিউজ।

পাকিস্তানে এক মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদ থেকে পচা-গলা সহ প্রায় ২ শতাধিক মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদেনে এ তথ্য জানানো হয়েছে সেদেশের মুলতান প্রদেশের নিশতার মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্গের ছাদ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

পাকিস্তান সরকার এই ঘটনার তদন্তে ছয় সদস্যের এক কমিটি গঠন করেছে। তিন দিনের মধ্যেই কমিটির তদন্ত রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই মৃতের স্তূপের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দেহগুলো ‘গুম’ হওয়া বেলুচ বিদ্রোহীদের।  

এ বিষয়ে পাক-পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চৌধুরী পারভেজ ইলাহি বলেছেন, মরদেহগুলো ছাদে ফেলে রেখে অমানবিক কাজ করা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়ী কর্মীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা তারিক জামান গুজ্জার জানান, একজন তাকে নিশতার হাসপাতালের মর্গের ছাদে পচা-গলা মরদেহের বিষয়ে জানিয়েছিলেন। যখন তিনি হাসপাতালের ডাক্তারদের কাছে জানতে চান এসব কি হচ্ছে? তখন তারা বলেন, মরদেহগুলো শিক্ষার উদ্দেশে মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করেন।

গুজ্জার আরও বলেন, চিকিৎসা শিক্ষার কাজে ব্যবহৃত লাশগুলো নামাজে জানাজার পর যথাযথভাবে দাফন করা উচিত ছিল, কিন্তু সেগুলো ছাদে ফেলে দেওয়া হয়।

এদিকে হাসপাতালের অ্যানাটমি বিভাগের প্রধান দাবি করেন, পরিত্যক্ত দেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ তাদের দিয়েছিল। আগে হাসপাতালের হিমাগারে ৪০টি দেহ সংরক্ষণ করা যেত। বহু বছর ধরেই ফ্রিজারগুলো অকার্যকর। পাঁচটি ফ্রিজারের মধ্যে মাত্র একটি চলে এখন। সেখানে সাত থেকে আটটি মরদেহ রাখা যায়। তাই হাসপাতালের হিমাগারের উপরের দুটি ঘরে অজ্ঞাত দেহগুলো রাখা হয়েছিল। সুত্র-আমাদের সময়ডটকম

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews