1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণা - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণা

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৮৩ জন খবরটি পড়েছেন

এটাকে ক্ষমতাসীন জোটের বড় ধরনের বৈধ বিজয় বলে মনে করা হচ্ছে। শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের এই ঘোষণার পর পিটিআই চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আর পার্লামেন্টের সদস্যও থাকছেন না বলে উল্লেখ করেছে জিওটিভি। 

পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন বলেছে, ইমরান খান রাষ্ট্রীয় উপহার সংক্রান্ত (তোশাখানা) ভুল তথ্যের এ্যাফিডেভিট করেছেন এবং দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। ঘোষণায় বলা হয়েছে, ভুল তথ্য পরিবেশনের কারণে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা হবে। ফলে সামনের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না তিনি।

নির্বাচন কমিশনের পাঁচ সদস্যের একটি বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেছে। কিন্তু পাঞ্জাবের সদস্য বাবর হাসান বারওয়ানা অস্স্থুতার কারণে উপস্থিত থাকতে পারেননি। এই বেঞ্চের নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিকান্দার সুলতান রাজা। 

নির্বাচন কমিশনের এই রায় ঘোষণার পরপরই পিটিআই নেতা ফাওয়াদ চৌধুরী নির্বাচন কমিশনের বাইরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জনসাধারণকে তাদের অধিকার আদায়ের জন্য বাড়ি থেকে রাস্তায় নামতে বলেছেন।

ইসিপির এই রায়কে ২২ কোটি মানুষের মুখে চপেটাঘাত হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ফাওয়াদ। তিনি বলেন, আজ থেকে বিপ্লবের সূচনা। কেউই ইমরান খানকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারে না। এই এখতিয়ার কেবল জনগনের। তিনি অভিযোগ করেছেন, এই রায় নওয়াজ শরিফ লিখেছে আর তার চাকররা স্বাক্ষর করেছে। জনসাধরণ এই সিদ্ধান্ত মানবে না বলে দাবি করেন ফাওয়াদ।

পিটিআই নেতা শাহবাজ গিল বলেছেন, পিটিআই রায়ের বিরুদ্ধে প্রতিটি ফোরামে যোগাযোগ করবে। তিনি আরো বলেন, ইমরানকে শুধু একটি আসন থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে, রাজনীতি নয়। রায়ের আগে ইসিপিতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল।

তোশাখানা উপহার ও বিক্রি থেকে আয়ের বিবরণ বিস্তারিত ভাবে দেননি ইমরান, আগস্টে এমন অভিযোগের কথা জানিয়েছিল শাহবাজ নেতৃত্বাধীন সরকার। পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজার কাছে চিঠি পাঠিয়েছিল সরকার।

১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত তোশাখানা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন একটি বিভাগ, অন্যান্য সরকার ও রাজ্যের প্রধান এবং বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তি, শাসক, সংসদ সদস্য, আমলা ও কর্মকর্তাদের দেওয়া মূল্যবান উপহার সংরক্ষণ করে এবং নিয়ম অনুসারে উপহার সামগ্রী নিয়ে তোশাখানা বিভাগে প্রতিবেদন দাখিল করতে হয়। আমাদের সময়ডটকম  

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews