1. bdtelegraph24@gmail.com : Bdtelegraph Bangla :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. islam.azizul93@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য পানির ট্যাংক ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যশোরে তালের রস খেয়ে একই পরিবারের ৬ সদস্য হাসপাতালে বিশ্বজুড়ে নারকেল হাহাকার, দাম বাড়ছে আকাশপানে ১৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ, বিদেশে পাচার অর্থ ফেরাতে নতুন উদ্যোগ যশোরে বাউবির এসএসসি প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফ’র গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত বাঘারপাড়ায় ধানক্ষেতে পোকা আর ঝড়ের ভয়, কৃষকেরা দিশেহারা শরণখোলায় অপহরণ করে বিষ প্রয়োগ ও ছুরিকাঘাতে হত্যা শ্যামনগরে ২০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার- ১ শ্যামনগর থানা মাদ্রাসার বহুতল ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন – এসপি মনিরুল ইসলাম শ্যামনগর উপকূলে নদী রক্ষা বাঁধে ভয়াবহ ফাটল, আতঙ্কে গ্রামবাসী

বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য পানির ট্যাংক ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২০ জন খবরটি পড়েছেন
ছবি।। বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য পানির ট্যাংক বিতরণ-বিডিটেলিগ্রাফ

প্রতিনিধি, শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
ব্লু ইকোনমি এন্ড ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস প্রকল্পের আওতায় সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার আটুলিয়ায় বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য পানির ট্যাংকি ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।

অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ান এইডের সহযোগিতায় ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্স (বিটিএস) এর বাস্তবায়নে রবিবার (২০ এপ্রিল) বেলা ১২ টায় দক্ষিণ -পশ্চিম আটুলিয়া সমতা গুচ্ছ গ্রামের আর্থিকভাবে অসচ্ছল ১৫টি পরিবারের মাঝে পানির ট্যাংক বিতরণ করা হয়।

ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্স প্রকল্পের প্রকল্প ম্যানেজার মিরাজ উদ্দিন তালুকদার এর সঞ্চালন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পানির ট্যাংক বিতরণ করেন ৫নং আটুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সালেহ বাবু।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্সের প্রজেক্ট অফিসার আব্দুল খালেক, ফিল্ড অফিসার সালমা পারভীন, ইয়ুথ ভলেন্টিয়ার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, সম্ভব হলে আরও সুবিধাবঞ্চিত পরিবার খুঁজে বের করে তাদের মধ্যে আরো কিছু বিশুদ্ধ পানি সংরক্ষণের ট্যাংক বিতরণের অনুরোধও জানান।

পানির ট্যাংক পেয়ে মনিরা খাতুন বলেন, বহু দূর থেকে পানি আনতে যেতে হতো তাতে অনেক সময় নষ্ট হতো বাড়িতে বাচ্চাদের রেখে সব সময় চিন্তায় থাকতে হতো কোন বিপদ হয় কিনা। ব্রেকিং দ্যা সাইলেন্সের কারণে তা দূর হয়েছে। বছরে প্রায় ১০ হাজার টাকার পানি কিনে খেতে হতো। এখন সেই টাকা দিয়ে বাচ্চাদের পড়াশুনা ও সংসারের খরচ চালাতে পারবো।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews