1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
এই উপসর্গগুলো দেখলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফ্রান্সজুড়ে অর্থনৈতিক কড়াকড়ির বিরুদ্ধে লাখ মানুষের বিক্ষোভ করাচিতে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভে হাজারো মানুষের অংশগ্রহণ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া-চিকিৎসা-উৎসবভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাব জুমার নামাজের নিয়ত,রাকাত সংখ্যা ও শর্তাবলি শ্যামনগরে সেনা অভিযানে ভারতীয় ঔষধসহ ৩জন আটক মায়ের মৃত্যুর পর মানসিক ভারসাম্য হারানো লিটনের ১৪ বছরের শিকল জীবন চাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ ঘোষণা হাসপাতালে ছাড়পত্র পেলেও পুরোপুরি সুস্থ নন নুরুল হক নুর মাদক,বাল্যবিবাহ ও কিশোর অপরাধের বিরুদ্ধে কলমাকান্দায় শিক্ষার্থীদের শপথ মোহনগঞ্জে হাওর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

এই উপসর্গগুলো দেখলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৮ জুন, ২০২৫
  • ৪৬ জন খবরটি পড়েছেন

স্বাস্থ্য ডেস্ক।

খাবার খাওয়ার পর নিয়মিত পেটব্যথা, গ্যাস, ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন? তাহলে এটি হতে পারে ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম বা আইবিএস—এক ধরনের দীর্ঘমেয়াদি হজমজনিত অসুস্থতা, যা বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষকে প্রভাবিত করছে।

ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবার (NHS) তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের একজন আইবিএস-এ ভোগেন। মেয়েদের মধ্যে এবং এশিয়ান শিশুদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব তুলনামূলকভাবে বেশি। নয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের মাঝে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়, যদিও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপসর্গ অনেকাংশে কমে যায়।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে, আইবিএস-এ আক্রান্ত হলে এর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে। এর নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই এবং কোনো নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা পদ্ধতিও নেই। তবে মানসিক চাপ, পারিবারিক ইতিহাস এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এর ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

আইবিএসের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে একটানা ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য, তলপেটে মোচড় দিয়ে ব্যথা, পেট ফাঁপা, পায়ুপথ থেকে শ্লেষ্মা নিঃসরণ, ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ, বমিভাব, ক্লান্তি, বুক জ্বালাপোড়া ও যৌনমিলনে ব্যথা ইত্যাদি। এই উপসর্গগুলো মাঝে মাঝে হলেও কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

আইবিএস পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য নয়, তবে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এবং উপসর্গভিত্তিক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কোষ্ঠকাঠিন্যে আঁশযুক্ত খাবার যেমন ওটস, গাজর, ডাল খেতে বলা হয়। অন্যদিকে ডায়রিয়া হলে কম আঁশযুক্ত, জটিল কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রতিদিন ফল খেতে পারলেও পরিমাণে সীমাবদ্ধতা রাখতে হয়।

আইবিএস আক্রান্তদের জন্য তেল-মসলাযুক্ত, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ক্যাফেইন ও ট্রান্সফ্যাটজাতীয় খাবার বর্জনীয়। খাবার প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে এবং চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। পানি পানের পাশাপাশি ব্যায়াম ও ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া জরুরি। মানসিক চাপ থাকলে তা দূর করতে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে হবে।

যদি লক্ষণগুলো এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে থাকে, মলে রক্ত দেখা যায়, পেটের ব্যথায় ঘুম ভেঙে যায়, ওজন কমে যায় কিংবা বয়স ৫০ বছরের বেশি হয়, তবে দ্রুত গ্যাস্ট্রোলজি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews