1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  3. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
তিন খুনের স্বীকারোক্তিমূলক আসামি কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন - টেলিগ্রাফ বাংলাদেশ
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১০:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্যামনগরে যুব বিভাগের মাদকবিরোধী র‍্যালি তিন খুনের স্বীকারোক্তিমূলক আসামি কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন কুড়িগ্রাম উলিপুরে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে ১ম দিনে অনুপস্থিত ৬৬, বহিষ্কার ২ নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে জোহরান মামদানির জয়লাভ ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ: নেতানিয়াহুর বিচার বাতিল করুন পদ্মায় ধরা পড়ল ২১ কেজির কাতল মাছ, বিক্রি ৩৮ হাজার টাকায় ইসরায়েলি গোয়েন্দার অডিও ফাঁস: “তালিকায় আছো, পালাও” নতুন বাংলাদেশ দিবস ও শহীদ আবু সাঈদ দিবস পালনের নির্দেশনা জারি চীনকে ইঙ্গিত? নিজ ভূখণ্ডে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল জাপান ইন্দিরা সরকারের অধীনে জোরপূর্বক বন্ধ্যাকরণ: এক গ্রামের ত্যাগ ও ট্র্যাজেডি

তিন খুনের স্বীকারোক্তিমূলক আসামি কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫
  • ১ জন খবরটি পড়েছেন

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কারাগারের সিনিয়র তত্ত্বাবধায়ক মো. ইকবাল হোসেন।

তিনি জানান, চান্দগাঁও থানার একটি হত্যা মামলায় অভিযুক্ত তারেকের জামিননামা যাচাই-বাছাই করে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। বর্তমানে মামলাটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন রয়েছে এবং সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে।

২০১২ সালের ২৩ অক্টোবর চট্টগ্রামের খতিবের হাট এলাকার ‘মা-মনি ভিলা’ ভবনের একটি ফ্ল্যাটে আরব আমিরাতপ্রবাসী আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী ডলি আক্তার ও তাদের দুই শিশু সন্তান—আলভী (৯) এবং আদিবা পায়েল (৫)—কে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার দুইদিন পর গৃহশিক্ষক তারেককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরবর্তীতে তিনি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন।

ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া পায়ের ছাপ ও ডিএনএ নমুনা বিশ্লেষণ করে তারেকের সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত হওয়ার পর ২০১৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি পাঁচলাইশ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক মোহাম্মদ সোলাইমান তার বিরুদ্ধে একমাত্র অভিযুক্ত হিসেবে অভিযোগপত্র দেন। মামলায় ৪৪ জনকে সাক্ষী করা হয়।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, মোবাইল ফোন নেওয়ার লোভ এবং টিউশনির বেতন কম দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে এই হত্যাকাণ্ড ঘটান তারেক। জবানবন্দিতে তিনি জানান, ডলি আক্তার খাবার আনতে নিচে গেলে প্রথমে তিনি আলভীকে হত্যা করেন। এরপর পায়েল ও পরে ডলি আক্তারকে হত্যা করে বাসা থেকে পালিয়ে যান।

একই বছরের ৩ অক্টোবর আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে। পরে মামলাটিকে চাঞ্চল্যকর হিসেবে চিহ্নিত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2024
Theme Customized By BreakingNews