1. bdtelegraph24@gmail.com : বিডিটেলিগ্রাফ ডেস্ক :
  2. suma59630@gmail.com : ফাতেমা আকতার তোয়া : ফাতেমা আকতার তোয়া
  3. mirzagonj@bdtelegraph24.com : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি : মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি
  4. tarim7866@gmail.com : তারিম আহমেদ : তারিম আহমেদ
  5. wasifur716@gmail.com : Wasifur Rahaman : Wasifur Rahaman
মহেশপুরে দিনমজুরের ঘরে ৩৩ হাজার টাকা ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল - বিডিটেলিগ্রাফ | Bangla News Portal, Latest Bangla News, Breaking, Stories and Videos
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাউজানে যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত নিম্নচাপ, আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’ কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়মের অভিযোগে সিভিল সার্জন অফিসে তালা দৌলতপুরে বিএনপি নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সাথে শরীফ উদ্দিন জুয়েলের মতবিনিময় দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশী পিস্তল ও ম্যাগজিন সহ অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক বিএনপি সরকার গঠন করলে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে-যুবদল নেতা জুয়েল ইউএনও রনী খাতুনের নেতৃত্বে শ্যামনগরে পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিবেশ বিষয়ে সাতক্ষীরার তিন সাংবাদিকে সম্মাননা প্রদান দুর্গাপুর সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ শিকারে জেলেরা

মহেশপুরে দিনমজুরের ঘরে ৩৩ হাজার টাকা ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৫ জন খবরটি পড়েছেন

মহেশপুর প্রতিনিধি।

ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলায় ব্যবহারের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি বিদ্যুৎ বিল পেয়ে হতবাক গ্রাহকরা।
অঞ্চলের আজমপুর, রামচন্দ্রপুর, বলিভদ্রপুর, কাশিপুর, যাদবপুর ও দত্তনগরসহ একাধিক এলাকায় এমন অভিযোগ উঠেছে।

আজমপুর গ্রামের দিনমজুর খোকন বিশ্বাস জানান, তার টিনের ঘরে দুটি ফ্যান, দুটি বাল্ব ও একটি ফ্রিজ ব্যবহৃত হয়। তবু চলতি মাসে তার হাতে এসেছে ৩৩ হাজার ৪৫০ টাকার বিল
“আমাদের ব্যবহার তো আগের মতোই, তবু বিল এলো লাখপতির মতো। এখন কীভাবে দেব এত টাকা?”—বলেন হতাশ খোকন।

একই অভিযোগ করেন স্থানীয় ব্যবসায়ী জাকির হোসেন। তার দোকানে কেবল একটি ফ্যান ও দুটি লাইট ব্যবহৃত হয়, সাধারণত বিল আসে এক হাজার টাকার মতো, কিন্তু এবার এসেছে ৮ হাজার ৫০০ টাকা
“অফিসে গেলে বলে তদন্ত চলছে, কিন্তু ততদিনে লাইন কেটে দেয়,”—বলেন তিনি।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, অনেক ক্ষেত্রেই মিটার রিডিং না নিয়ে গড় হিসাবের ভিত্তিতে বিল তৈরি করা হয়েছে, যার ফলে বিল অস্বাভাবিক বেড়েছে।
কেউ লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন, কেউ সরাসরি পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করলেও কার্যকর সমাধান মিলছে না বলে অভিযোগ তাদের।

এ বিষয়ে ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহেশপুর জোনাল অফিসের উপসহকারী প্রকৌশলী অভিজিৎ সাহা বলেন, আমরা বিষয়টি জেনেছি। কিছু গ্রাহকের বিল অস্বাভাবিক বেশি এসেছে—তদন্ত চলছে। যদি মিটারে ত্রুটি বা রিডিংয়ে ভুল পাওয়া যায়, তা সংশোধন করা হবে। অনিয়মে কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে, মহেশপুরের গ্রামাঞ্চলে এখন আলোচনার মূল বিষয় ‘বিদ্যুৎ বিল’। ভুক্তভোগীরা বলছেন, অতি দ্রুত সঠিক বিল পুনর্নির্ধারণ না হলে তারা চরম বিপাকে পড়বেন।

শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2025
Theme Customized By BreakingNews